1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মসূচীর প্রতিবাদে মনোহরদীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ  দেশে একটি আদর্শ শিক্ষা ব্যবস্থা থাকা জরুরি : ধর্ম উপদেষ্টা ড. আফম খালিদ হোসেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে শহীদদের রাষ্ট্রীয় খেতাব ও স্বীকৃতি দিবে বিএনপি : আমিনুল হক নরসিংদীতে গোয়েন্দা অভিযানে ৯৬ কেজি গাঁজা উদ্ধার বিএনপির সভাপতি পদে দুই প্রার্থীর ভোট সমান হওয়ায় হাতাহাতি ও সড়ক অবরোধ বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা হবে: ড. খন্দকার মারুফ হোসেন নদীমাতৃক দেশ হওয়ায় বাংলাদেশে নৌ-পুলিশের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপ কাউখালীর বেতবুনিয়ায় ইটভাটা শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার ইউএস-বাংলা অভ্যন্তরীণ রুটে ১টা টিকেট কিনলে ১টা ফ্রি

সবজির বাজারেও ক্রেতার স্বস্তি নেই

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০২২
  • ১৬৫ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: তেল-পেঁয়াজ থেকে শুরু করে নিত্যপণ্যের উচ্চ দামে নাভিশ্বাস উঠেছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে সবজির বাজারেও চলছে অস্থিরতা। সবজির বাজার নিয়ে এ সপ্তাহেও স্বস্তি মেলেনি ক্রেতাদের।
সবজির বাজারের অস্থিরতা নিয়ে বিক্রেতারা বলছেন, পরিবহনের খরচ বেড়ে যাওয়ায় রোজার আগেই সবজি বাজারে অস্থিরতা চলছে। যা রোজা শুরু হলে আরও বাড়তে পারে। প্রতি সপ্তাহে কোনো না কোনো সবজির দাম বেড়েই চলছে।

অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন, কোনো বাজারেই তারা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারছেন না। সবজির বাজারে কিছুটা স্থিতিশীলতা আশা করলেও অন্যসব নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মতো সবজির বাজারের অস্থিরতাও তাদের নাভিশ্বাস বাড়িয়ে তুলছে।

শুক্রবার (১১ মার্চ) সকালে রাজধানীর উত্তরবাড্ডা ও শাহজাদপুর কাঁচাবাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।

সর্বশেষ খুচরা বাজারের তথ্য অনুযায়ী, বিচিযুক্ত শিম গত সপ্তাহে ৫০ টাকা বিক্রি হলেও চলতি সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে, বিচি ছাড়া শিম ৪০-৪৫ টাকা, কয়েক সপ্তাহে আগে ১৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া আলু এখন ২০ টাকা। রোজার শুরু আগেই কাঁচামরিচ ও ধনিয়াপাতা পৌঁছেছে কেজিপ্রতি ৮০ টাকায়। টমেটো মান অনুযায়ী ৪০-৫০ টাকা কেজি, মান ও আকার অনুযায়ী বেগুন কেজিপ্রতি ৫০-৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

অন্যদিকে, গত সপ্তাহে মাঝারি সাইজের লাউ প্রতিটি ৬০ টাকা করে বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা করে, লেবুর হালি ৪০ টাকার থেকে ৫০ টাকায় পৌঁছেছে। ফুলকপি প্রতিটি ৫০ টাকা, বরবটি মান অনুযায়ী ৮০-১২০ টাকা কেজি, ঝিঙ্গা কেজিপ্রতি ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ১০০ টাকা কেজি, উস্তের কেজি ১২০ টাকা, শসা কেজিপ্রতি ৬০ ও করলা ১৪০ টাকা কেজি করে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কাঁচকলা হালি প্রতি ৪০, এক মুঠো লাল ও পালংক শাক ১০-১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শাহজাদপুরের কাঁচাবাজারে সবজি বিক্রেতা মো. সবুজ বলেন, সবজির সরবরাহ ঠিক আছে। বাজারে প্রচুর সবজি রয়েছে। তবে বিষয় হচ্ছে যে, জমি থেকে সরাসরি সবজি খুচরা বাজারে আসে না। দুই-তিন হাত ঘুরে সবজি খুচরা বাজারে আসে। ওই ২-৩ হাত ঘুরার সময়ই সবজির দাম বেড়ে যায়। পাইকারি ব্যবসায়ীরা আমাদের বলছেন, এখন নাকি পরিবহন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই দাম বেশি।

উত্তরবাড্ডা কাঁচাবাজারে সবজি বিক্রেতা মো. আনোয়ার বলেন, এই অস্থিরতা শেষ এখানেই শেষ নয়, রোজার শুরুতে সবজি বাজারের অস্থিরতা আরও দেখা যাবে। বিশেষ করে কাঁচামরিচ, ধনিয়াপাতা থেকে শুরু করে সালাদে ব্যবহার হওয়া সব সবজির দাম আরও বাড়বে। এছাড়া বেগুন ও আলুর দামে বৃদ্ধির আশংকা রয়েছে।

শাহজাদপুর কাঁচাবাজারে বাজার করতে আসা শাহআলম শেখ বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় এমন একটা পণ্যও নেই যার দাম বাড়তি নয়। আবার সামনে রোজার মাস। ওই সময়েও ব্যবসায়ীরা নানা অপকৌশলে দাম বাড়িয়ে দেবে। এভাবে বাজারের অস্থিরতা চলছে, কিন্তু বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারি কোনো পদক্ষেপ নেই।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com