1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লা জজ কোর্টের নতুন ভিপি কৌশলী হলেন দাউদকান্দির জাকির হোসেন পাটোয়ারী দাগনভূঞার দাদ না’র খালে অবৈধ দোকান ঘর উচ্ছেদের লক্ষ্যে ঘর মালিক পক্ষের সাথে ভূমি কর্মকর্তার অফিস কক্ষে শুনানী অনুষ্ঠিত হয় মোংলায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত দাউদকান্দিতে বেগম জিলহজ্জ রাজ্জাক মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন’এর উদ্যোগে ড. জহির খান বৃত্তি প্রদান সাবেক এমপি পুলিশ কর্মকর্তা সহ ১০৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, সেক্টর সদর দপ্তর, বান্দরবান কর্তৃক স্থানীয় দুঃস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ *সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে যুক্তরাজ্যের স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ নিয়ে এলো ইউসিবিডি* সকল মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেমদের বিশেষ ভাতা দেয়া হবে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস চৌদ্দগ্রামের চিওড়ায় প্রবাসীর বাড়ীতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ

অরফানেজ ট্রাস্টের টাকা আত্মসাৎ করেননি খালেদা জিয়া: দুদক আইনজীবী

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি ডেস্ক : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের টাকা খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেননি জানিয়ে দুদকের আইনজীবী আসিফ হাসান বলেছেন, ওই টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই রয়েছে।

রোববার (১০ নভেম্বর) সকালে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানিতে তিনি এ কথা বলেন।

দুদক আইনজীবী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া কোনো টাকা আত্মসাৎ করেননি। টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই আছে। পরে শুনানি শেষে আদেশের জন্য সোমবার (১১ নভেম্বর) দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

এদিন আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

২০০৮ সালের জুলাই মাসে খালেদা জিয়াসহ মোট ছয়জনের বিরুদ্ধে ঢাকার রমনা থানায় মামলাটি করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলায়, অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালে মামলার অভিযোগ পত্র দেয়া হলেও ২০১৪ সালের মার্চে মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়।

এরপর ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের সাজা ও অর্থদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। এই আপিলের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।

হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর ২০১৯ সালে আপিল বিভাগে পৃথক দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘদিন পর আবেদন দুটি শুনানির জন্য ১০ নভেম্বর দিন নির্ধারণ করেন চেম্বার আদালত।

এদিকে, আওয়ামী সরকারের পতনের পর দুই মামলা (অরফানেজ ট্রাস্ট এবং চ্যারিটেবল ট্রাস্ট) খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি।

তবে, দণ্ড মওকুফের পরেও আপিল শুনানি কেন, এমন প্রশ্নে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জানান, খালেদা জিয়া আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি মওকুফ করেছেন। সেখানে ক্ষমার কথা আছে। খালেদা জিয়া ক্ষমার প্রতি বিশ্বাসী নন। তিনি অপরাধ করেননি। তাই আইনগতভাবে আদালতের মাধ্যমে মামলা দুটি নিষ্পত্তি করতে আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com