অলিম্পিক কমিটি বিবৃতিতে বলেছে, ‘ক্রীড়া জগতের উন্নতিতে তার ব্যাপক কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এই পুরস্কার দেয়া হচ্ছে।’
৮১ বছর বয়সী এই অর্থনীতিবিদ ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল জেতেন। তার ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প দারিদ্র্যের হাত থেকে মুক্ত করেছে অসংখ্য মানুষকে। সীমানা ছাড়িয়ে দেশে দেশে এই আইডিয়া ব্যবহৃত হয়েছে।
তার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আবার মানুষকে ঋণের ফাঁদে ফেলারও অভিযোগ আছে।
আগামী ২৩ জুলাই টোকিও অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইউনূস পুরস্কারটি পাবেন।
পাঁচ বছর আগে অলিম্পিক লরেল চালু হয়। খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেয়া মানুষদের জন্য এই পুরস্কার। দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে এটি পাচ্ছেন বাংলাদেশের এই অর্থনীতিবিদ।
তিনি ইউনূস স্পোর্টস হাবের মাধ্যমে একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। এই প্রতিষ্ঠানে খেলাধুলার মাধ্যমে উন্নতির পথকে আরও সহজের চেষ্টা করা হয়।
রিও গেমসে প্রথমবার পুরস্কারটি দেয়া হয় ২০১৬ সালে। সেবার বিজয়ী হন কেনিয়ার সাবেক অলিম্পিয়ান কিপ কেইনো। তিনি নিজের দেশে শিশুদের জন্য স্কুলের পাশাপাশি একটি অ্যাথলেট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছেন।