আজকের এই প্রাপ্তি আমার কর্মের তবে অপ্রত্যাশিত। ভাবতেই পারিনি আমাকে কেউ খুঁজে বের করবে। এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া ভুলে যাই সব কষ্ট।
এখানে অনেক নামীদামী মানুষকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে তাঁরা সবাই যোগ্য স্ব স্ব ক্ষেত্রে।
আমি একটা বিষয় বুঝি কর্মের স্বীকৃতি যখনই হোক না কেন ধরা দেবেই,তার জন্য ধৈর্য ধরতে হয়, সব চাপ মাথায় নিয়ে। আমার ১২ বছরের শ্রম বৃথা যায়নি।
আজ যার হাত থেকে পদক নিলাম তাঁর অভিনয় দেখে দেখে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা এমনকি প্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে দেখে আসছি। এই মানুষটি সবার প্রিয় আমার বিশ্বাস। তিনি আমাদের “ডলি জহুর আপা”
এই অনুষ্ঠানের আয়োজক, তাদের কাছে কৃতজ্ঞ,তারা বাংলাদেশের যোগ্য ব্যক্তিদের সম্মানিত করেছেন। আমরা সবাই চাই দেশের উন্নয়নের জন্য একত্রে কাজ করে স্বাধীন দেশের সম্মান বিশ্বের দরবারে সম্মুজ্জ্বল রাখবে।
তিনজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সরকারি কর্মকর্তা, সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব,তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন,গবেষক, লেখক, কবি,সাহিত্যিক, বংশীবাদক,অভিনতা, আরও অনেকে সম্মাননা প্রদান করেছেন। আমার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই সমাজকর্ম বিভাগের যিনি বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক ডক্টর সাদেকুল ইসলাম । তিনি আমাকে সাহস এবং সহযোগিতা করেছেন আগামীতে সুযোগ থাকলে পাশে থাকবেন।
নন্দিনী লুইজা
শিক্ষক, লেখক, বঙ্গবন্ধু গবেষক, ও প্রকাশক
বর্ণপ্রকাশ লিমিটেড
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
পাক্ষিক আমাদের জুলিও কুরি বঙ্গবন্ধু