1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
৯ দফা দাবিতে বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান বি-পাড়ার সিলেট চট্টগ্রাম হাইওয়ে রোড  মাধবপুর বাস স্টেশন  আদর শপিং সেন্টারে মধ্যরাতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির  ঘাটাইলে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন রংপুর প্রেসক্লাব সরকারী নির্দেশ অমান্য-রাষ্ট্রীয় কাজে বাঁধা :বহিস্কৃত সদস্যদের নামে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মামলার দায়ের জুলাই বিপ্লব শি‌খি‌য়ে‌ছে, কোন কিছুই অসম্ভব নয় : তথ্য ও সম্প্রচার স‌চিব মনোহরদীতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে থানার পুকুরে পড়ে ছিল লুট হওয়া চায়না রাইফেল   সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত তরুণ প্রজন্মের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম :আমিনুল হক ঠাকুরগাঁওয়ে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষাবাদের উদ্বোধন

আমাদের কাজ চোর ধরা নয়, চুরির বর্ণনা দেওয়া: ড. দেবপ্রিয়

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি ডেস্ক: চোর ধরা শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির কাজ নয় জানিয়ে কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আমাদের কাজ চুরির বর্ণনা দেওয়া।

বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতির ফিরিস্তি তুলে ধরতে সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ড. দেবপ্রিয় বলেন, শ্বেতপত্রে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের দোষ খোঁজা নয়, দুর্নীতির পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেছি। এই কমিটির কাজ চোর ধরা না, চুরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করা।

তিনি বলেন, ৯০ দিনে আমরা নিজেরা ১৮ বার সভা করেছি। নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে ২২ বার সভা করেছি। ১২ জন নামজাদা অর্থনীতিবিদ নিয়ে শ্বেতপত্র কমিটি গঠন করা হয়েছিল। একটি প্রতিনিধিত্বশীল কমিটির মাধ্যমে এই শ্বেতপত্র প্রণয়ন করা হয়েছে।

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান বলেন, কমিটির প্রতিটি সদস্য বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করেছেন। বিদেশি পরামর্শক এনে শ্বেতপত্র করা হলে অন্তত ২৫ কোটি টাকা খরচ হতো। দেশের জন্য নিঃস্বার্থ অবদান হিসেবে কমিটি এটি করেছে।

ড. দেবপ্রিয় বলেন, শ্বেতপত্রের পুরো প্রক্রিয়া না বুঝলে এই দলিলের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই জনমানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বজায় রেখে এটি প্রস্তুত হয়েছে।

তিনি বলেন, আগামী ১ মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গভাবে এটি ছাপার অক্ষরে প্রকাশ করা হবে। এই রিপোর্টের গ্রন্থস্বত্ব স্বয়ং বাংলাদেশ সরকার। এটিকে সরকার নিজস্ব দলিল হিসাবে স্বীকার করে নিয়েছে।

কমিটির পর্যবেক্ষণে বিগত ১৫ বছরে রাজস্ব ফাঁকি ও আর্থিক ক্ষতি, সরকারি বিনিয়োগ, খাদ্যপণ্যের সরবরাহ চেইন ধ্বংস, ব্যাংক খাতের লুটপাট, শ্রম অভিবাসন, সামাজিক সুরক্ষা নেট, পরিবেশ ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন প্রকল্পে প্রশ্নবিদ্ধ অর্থ ব্যয়সহ জিডিপি-মূল্যস্ফীতির তথ্যে নয়-ছয় তুলে ধরা হয়েছে।

এর আগে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে রোববার দেশের অর্থনীতির শ্বেতপত্র হস্তান্তর করেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

প্রতিবেদন গ্রহণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই প্রতিবেদন আমাদের জন্য একটা ঐতিহাসিক দলিল। আর্থিকখাতে যে ধরনের ঘটনা ঘটেছে, তা ছিল একটা আতংকিত হওয়ার মতো বিষয়। আমাদের সামনে এ ঘটনা ঘটেছে, কিন্তু কেউ এটা নিয়ে কথা বলিনি।

উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। পরে সেই মাসের ২৮ তারিখ দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরতে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটিকে ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com