এর আগে ৪ জুন বিকেলে পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানো হয়। ওই দিন সেতুর ১৪ থেকে ১৯ নম্বর পিলারের মাঝামাঝিতে ২৪টি ল্যাম্পপোস্টে বাতি জ্বালানো হয়েছিল। এরপর ১১ জুন পর্যন্ত পরীক্ষামূলকভাবে সেতুর সব কটি বাতি জ্বালানো হয়। তখন সেতুতে জেনারেটরের মাধ্যমে বাতি জ্বালানো হয়েছিল।
পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান মো. আবদুল কাদের বলেন, মুন্সিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দেওয়া বৈদ্যুতিক সংযোগের মাধ্যমে এই প্রথম মাওয়া প্রান্তের ২০৭টি ল্যাম্পপোস্টে পরীক্ষামূলকভাবে বাতি জ্বালানো হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার জাজিরা প্রান্তের বাতিগুলো বিদ্যুৎ-সংযোগের মাধ্যমে জ্বালানো হবে। এরপর সম্পূর্ণ সেতুর বাতিগুলো একসঙ্গে জ্বালানো হবে। সম্পূর্ণ সেতুর বাতি একসঙ্গে জ্বালাতে আর ২-৩ দিন সময় লাগতে পারে।
সেতু উদ্বোধনের আগে প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত বাতি জ্বালানোর বিষয়ে তিনি বলেন, যেহেতু উদ্বোধনের আগে সেতুতে গাড়ি চলবে না। তাই বাতি জ্বালানো বিদ্যুতের অপচয় হবে। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।