1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সাংবাদিকের বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা,দায়ী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করার জন্য থানা পুলিশের প্রতি আহবান “পতিত” আওয়ামী স্বৈরাচারের গত ১৭ বছরের নির্যাতন ভূলে যাবার সুযোগ নেই : আমিনুল হক ভোটের অধিকার, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, নিজের অধিকার আদায়ে সবাইকে ৫ আগস্টের মতো আবারও রাজপথে নেমে আসতে হবে -ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল জরুরি বিভাগে চিকিৎসক না থাকায় ভোগান্তিতে রোগীরা ছাত্র-জনতা ও বিএনপি নেতাকর্মীদের অর্জিত অভূতপূর্ব বিজয় যেন হাতছাড়া না হয় : এ্যাড.শিমুল বিশ্বাস ‘কারকুমা’ ফাংশনাল ফুড এখন যুক্তরাষ্ট্রে বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে ৭ সদস্যের কমিশন গঠন করা হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বান্দরবান সুয়ালক ইউনিয়নের তুলাতলী এলাকায় আওয়ামী ফ্যাসিষ্টদের দোসর কতৃক চাঁদাদাবী ও কাজে বাঁধাদানের প্রতিবাদে মানববন্ধন বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব : ড. আসিফ নজরুল বীরগঞ্জে দারুল হুদা হাফেজিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ও পুরস্কার বিতরণ

“উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে বিসিকের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা এবং ‘কারুশিল্প পুরস্কার ১৪৩০ প্রদান

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪
  • ১০৩ বার দেখা হয়েছে

মঈন মাহমুদ: বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) এর আয়োজনে ১০ জুন ‘উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে বিসিকের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা এবং ‘কারুশিল্প পুরস্কার ১৪৩০’ প্রদান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাকিয়া সুলতানা, সিনিয়র সচিব, শিল্প মন্ত্রণালয়। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, মুখ্য উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি এবং সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক ।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, চেয়ারম্যান (গ্রেড-১), বিসিক।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিসিক এক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করছে, যা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। বিসিকের উদ্যোগে দেশের কারুশিল্পের উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
জাকিয়া সুলতানা বিসিকের সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, বিসিকের উদ্যোগে দেশের কারুশিল্পীদের মধ্যে তাঁদের কাজের দক্ষতার স্বীকৃতি স্বরুপ কারুশিল্প পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। এই পুরস্কার কারুশিল্পীদের উৎসাহ প্রদানের পাশাপাশি আবহমান বাংলার সৃজনশীল কারুশিল্পের ঐতিহ্যকে ধরে রাখার প্রয়াসকে ত্বরান্বিত করবে।
মূল প্রবন্ধে ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, "শিল্পায়নে কর্মসংস্থান ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন অব্যাহতভাবে জরুরী। আনুমানিক ৪০/৪২ লাখ সিএমএস উদ্যোক্তাকে চিহ্নিত করে বিসিক এর অধীনে পর্যায়ক্রমে প্রকল্প মান, প্রকল্প তৈরী, বাজার সমীক্ষা, অর্থায়ন (সহজশর্তে) প্রচেষ্টা ও দেশে-বিদেশে বাজারজাতকরণ এবং মূল্যায়ন ও সমীক্ষা সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে যুক্তরাষ্ট্রের আদলে ইনকিউবেটর স্থাপন করা সমীচিন হবে।
সভাপতির বক্তব্যে বিসিক চেয়ারম্যান বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান বিসিক উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়া এবং প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালে শিল্পসমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত আলোচক হিসেবে শ্যামল দত্ত, সম্পাদক, দৈনিক ভোরের কাগজ এবং মোঃ হাফিজুর রহমান, সদস্য, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন তাদের মূল্যবান মতামত প্রদান করেন। আলোচকগণ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নে বিসিকের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে এর আরও উন্নতির উপর গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোক্তা সংগঠনের প্রতিনিধিগণ, দেশী-বিদেশী বিভিন্ন চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধিগণ, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরগণ, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিগণ, বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
এরপর ‘কারুশিল্প পুরস্কার ১৪৩০’ প্রদান করা হয়। এবছর শ্রেষ্ঠ কারুশিল্পী হিসেবে শোলা শিল্পের জন্য কারুরত্ন পুরস্কার পেয়েছেন ঝিনাইদহের গোপেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী। বিজয়ী প্রত্যেককে পুরস্কার হিসেবে সনদপত্র, ক্রেস্ট এবং শ্রেষ্ঠ কারুশিল্পী (কারুরত্ন) কে ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকার ও দক্ষ ৯জন কারুশিল্পীদের (কারুগৌরব) প্রত্যেককে ৩০,০০০/- (ত্রিশ হাজার) টাকার চেক প্রদান করা হয়।
পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেন এবং বিসিকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। অনুষ্ঠানস্থলেহস্ত ও কারুশিল্প পণ্যের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা ছিল যেখানে জামদানি, শতরঞ্জি, শীতলপাটি, পাটজাত, মণিপুরী শাড়ি, চামড়াজাত, খাদ্যজাত, বাঁশ-বেতজাত ইত্যাদি পণ্যের ১৫টি স্টলে বিসিকের উদ্যোক্তারা তাঁদের উৎপাদিত পণ্যসমূহ প্রদর্শন করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com