1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশী পাসপোর্টে “ইসরায়েল ব্যতীত” শর্ত পুনর্বহাল বাংলাদেশ সফরে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত: ইউনিলিভার বাংলাদেশের ঐতিহ্য উদযাপন বাজারে আসছে আইপি৬৯-রেটেড’ স্মার্টফোন রিয়েলমি ‘সি৭৫এক্স’ ইনফিনিক্স নোট ৫০ সিরিজ এখন বাংলাদেশে, মিলবে এআই প্রযুক্তি ও কিস্তিতে কেনার সুযোগ মোহনগঞ্জ উপজেলা জমিয়তের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত কেন্দুয়ায় বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন রাজশাহী মহানগরীর পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত ঈদুল ফিতরে ২১ হাজার উদ্যোক্তাকে ডিজিটাল রূপান্তরে সহায়তা করলো জাতিকইজি *বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে বৈশাখী মেলা* কাপ্তাই থেকে সরকারের রাজস্ব বাড়ুক সেটা আমি চাই-উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

এনজিওকর্মীর সঙ্গে পরকীয়া ছিল বাবুলের, দাবি মিতুর বাবার

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১২ মে, ২০২১
  • ১০৫৫ বার দেখা হয়েছে

ববঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : সাবেক এসপি বাবুল আকতারের পরকীয়া সম্পর্কের বিষয়টি জেনে গিয়েছিলেন স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। এ নিয়ে দুজনের দাম্পত্য কলহ চলছিল। একপর্যায়ে বাবুল ও তার পরকীয়া প্রেমিকা মিতুকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন বলে অভিযোগ করেন চট্টগ্রামে খুন হওয়া মাহমুদা খানম মিতুর বাবা সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন।

আজ বুধবার বেলা দুইটার দিকে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় বাবুলসহ আটজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়েরের পর তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

মোশারফ হোসেন দাবি করেন, বাবুল আকতারের সঙ্গে এক এনজিও কর্মীর পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় তার মেয়ের সঙ্গে বাবুলের ঝগড়া হয়। মৃত্যুর আগে মিতু বিষয়টি তাদের জানিয়েছিলেন। পারিবারিকভাবে তারা বিষয়টি সমাধানেরও চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সফল হননি। একপর্যায়ে বাবুল ও ওই নারী মিতুকে মেরে ফেলার হুমকি দেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

মিতুর বাবা বলেন, মামলায় বাবুলসহ আটজনকে আসামি করা হয়েছে। বাকি সাতজনের নাম আগের মামলায় পুলিশের তদন্তে এসেছিল। আসামিরা হলেন- বাবুল আক্তার, কামরুল সিকদার মুসা, এহতেশামুল হক ভোলা, মোহাম্মদ ওয়াসিম, মোহাম্মদ আনোয়ার, মোহাম্মদ শাহজাহান, মোহাম্মদ সাজু ও মোহাম্মদ কালু।

মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, বাবুলের পরিকল্পনায় আসামিরা তার মেয়েকে হত্যা করেন। ২০১৩ সালে বাবুল যখন কক্সবাজারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন, তখন এনজিওর এক মাঠকর্মীর সঙ্গে তার সম্পর্ক হয়। বিষয়টি মিতু জেনে যাওয়ায় ঝগড়া হয়।

হত্যাকাণ্ডের পর মোশাররফ হোসেনের বাসায় ছিলেন বাবুল। তাহলে মামলা করতে দেরি কেন করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে মিতুর বাবা বলেন, বাবুলের বিষয়ে তিনি পরে নিশ্চিত হয়েছেন। একই ঘটনায় দুটি মামলা হয় না। পিবিআই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার পরে তিনি মামলা করেছেন।

পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম ভূঁইয়া তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘মামলাটি তদন্তের জন্য পিবিআই চিঠি দিয়েছে। আমরা মামলাটি পিবিআইকে দিয়ে দিচ্ছি।’

২০১৬ সালের ৫ জুন ভোরে চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয় মাহমুদা খানম ওরফে মিতুকে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com