বিশেষ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানার এসআই জলিলের নামে গত ০৪, ০৩ ২০২৫ং বিকাল সারে তিনটার দিকে দৈনিক আমাদের দেশের খবর পএিকায় একটা নিউজ প্রকাশ হয়। সেটার শিরোনামে আসে এসআই জলিল, সাংবাদিক মাহাবুব হাসান স্বাধীন কে হয়রানি এবং নিজ ক্ষমতা প্রয়োগ করে আট ঘন্টা আটকে রেখেছিল। খিলক্ষেত থানাধীন মস্তল এলাকার একটি গ্যারেজে টানা আট ঘন্টা আটকে রেখেছিল বলে অভিযোগ উঠেছে এসআই জলিল এর বিরুদ্ধে। আরও অভিযোগ ওঠে যে খিলক্ষেত থানাতেও আটকে রেখেছিল টানা ১০ ঘন্টা। একটি এক্স নোহা গাড়িকে কেন্দ্র করে এই রকম ঘটনার অভিযোগ উঠেছে এসআই জলিল এর বিরুদ্ধে। মাহাবুব হাসান স্বাধীন তার পরিচিত ভিবিন্ন গণমাধ্যম কর্মীদের জানান এবং বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কে জানান মাহাবুব হাসান স্বাধীন। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রিয়াদুল ইসলাম জামাল খিলক্ষেত থানার ওসি কে ফোন করে। ওসি বলেন তাকে কোন ব্যাক্তি কোথাও আটকে রাখেনি। এবং স্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ এই বিষয়ে সমাধান করেছেন। পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানার ওসি কে ফোন করেন রিয়াদুল ইসলাম জামাল। ওসি বলেন ঐ সময় সে ছুটিতে ছিল। এবং এরকম কোনো ঘটনা হয়েছে কিনা সেটা সে অবগত নয়। সকল তথ্য যাচাই বাছাই করেন বিভিন্ন ধড়নের গণমাধ্যম কর্মীরা। সকল তথ্য যাচাই বাছাই শেষে এটা প্রমান হয় যে এসআই জলিলের বিরুদ্ধে কিছু অসাধুচক্র কাজ করছে। প্রকাশিত নিউজে যে তথ্য তুলে ধড়া হয়েছে সে তথ্য গুলো বানোয়াট এবং মিথ্যা। এসআই জলিল বলেন – মিথ্যা অভিযোগে আমাকে অভিযুক্ত করেছেন এবং মিথ্যা নিউজ প্রকাশ করে আমাকে হয়রানি ও আমার মানহানি করেছে । তাই তাদের বিরুদ্ধে আমি আইনগত পদক্ষেপ নিতে বাধ্য থাকিবো। বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম এর প্রতিষ্ঠাতা,সভাপতি বলেন- কোনো ডকুমেন্টস ছাড়া এই রকম নিউজ যারা প্রকাশ করবে এবং মানহানি করবে তা আমরা মেনে নিবনা। যে পএিকায় এই ধড়নের মিথ্যা নিউজ ডকুমেন্টস ছাড়া প্রকাশ করবে তাদের বিরুদ্ধে হাজারো কলম সৈনিক কাজ করবে। বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম এর পক্ষ থেকে এসআই জলিল এর বিরুদ্ধে যে মিথ্যা অভিযোগ উঠেছে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এবং তার পাশাপাশি মিথ্যা নিউজ গুলো উইদড্র করার জন্য অনুরোধ করা হলো।