1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আড়াই বছর আগে দেশ পুনর্গঠনের কথা বলেছে বিএনপি : তারেক রহমান শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণ রাখবে বিএনপি -আমিনুল হক অক্সিজেন ব্যাংক অব বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত “জলবায়ু অলিম্পিয়াড-২০২৫” ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার বিদেশে অর্থ পাচার করে দেশকে পুঙ্গ করে  দিয়েছে জামায়াত নেতা আজহারকে মুক্তি দিন, না হয় ৩ কোটি মানুষকে জেলে নিন- লক্ষ্মীপুরে জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান মাহফুজ উল্লাহর কিছুই ছিল না,তার চিকিৎসার জন্য তার পরিবারকে বন্ধুদের কাছে হাত পাততে হয়েছে : মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর খুলনায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত “বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাযা হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহবান,, নাগরপুরে বাইতুল হিকমাহ পাঠাগার কর্তৃক শীর্ষক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত সমাজসেবায় অসামান্য অবদানের জন্য দুবাইতে এশিয়া আরব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন প্রখ্যাত সমাজকর্মী মোশাররফ হোসেন

কামিনী গাছের প্রতি পাতায় পাতায় টাকা!

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ, ২০২২
  • ৫১৭ বার দেখা হয়েছে

অর্থাৎ যে ডালে বেশি পাতা সেই ডালে বেশি টাকা। ফুল কিংবা ফল নয়, গাছে ধরে থাকা পাতা বিক্রি করা হয় টাকার হিসাবে। এজন্যই প্রচলিত আছে গাছের পাতায় টাকা ধরে। আবার অনেকে বলে টাকার গাছ। গাছটি আসলে কামিনী ফুলের গাছ।
কামিনী গাছের চাষ এখন ছড়িয়ে পড়ছে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে। অনেকেই কামিনী বাগান করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। তুলনামূলক কম খরচ ও দীর্ঘমেয়াদী ফলন পাওয়ায় কামিনী গাছের বাগানের দেখা মিলছে এ জেলায়।

কথা বলছিলাম কামিনী গাছের চাষি ও ফুল ব্যবসায়ী শাহিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ২০১৫ সাল থেকে কামিনীর চাষ শুরু করি। গাছ লাগানোর এক বছরের মাথায় পাতা বিক্রির উপযোগী হয়। প্রথম বছরে বিঘাপ্রতি জমি থেকে ২০-২৫ হাজার টাকা উপার্জন করা যায়। তারপরের বছর থেকে মৌসুমে ৪০-৪৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। এভাবে বছরের পর বছর আয় বাড়তেই থাকে। আর গাছের ডাল প্রতি পাতা বিক্রি হয় ৩ থেকে ৫ টাকা দরে। এক বিঘা কামিনী বাগানে খরচ হয় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা। যেহেতু এটি দীর্ঘমেয়াদী ফসল সেহেতু প্রতিবছরই গাছ থেকে পাতা পাওয়া যায়। সে হিসেবে আয় বাড়তে থাকে।

শাহিন বলেন, কামিনী গাছের পাতার চাহিদা অনেক। কেননা ফুলের কাজ করতে গেলে সবুজ গালিচা তৈরি করতে হয়। সেই গালিচা তৈরি করা হয় কামিনীর পাতা দিয়ে। এজন্য প্রতিটি অনুষ্ঠান আয়োজনে কামিনীর কদর একটু বেশিই। চুয়াডাঙ্গা তো বটেই আশপাশের জেলা এবং ঢাকা চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হয় এ গাছের পাতা।

কামিনী বাগান মালিক শাহিনের মতে, অন্যান্য ফসলের মতো কামিনী বাগান করে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব। এ গাছের পাতার শক্তি অনেক। একটি পাতা কেটে রোদে রাখলে তিনদিন পর্যন্ত সতেজ থাকে নষ্ট হয় না। আর ভিজিয়ে রাখলে কমপক্ষে ১৫ দিন সতেজ থাকে। এজন্য ক্ষতির আশঙ্কাও কম। তাই সহজেই বাজারজাতও করা যায়। এজন্যই প্রচলিত হয়েছে কামিনী গাছে পাতা নয় টাকা ধরে।

শাহিনের কাছ থেকে চারা সংগ্রহ করে জেলার অনেক এলাকায় এখন কামিনীর চাষ শুরু হয়েছে। দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর, আলমডাঙ্গা ও জীবননগর উপজেলায় কামিনী গাছের বাণিজ্যিক বাগান গড়ে তোলা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গার কৃষি বিভাগের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, চুয়াডাঙ্গার মাটিতে ফুলের চাষ তুলনামূলক কম। সেদিক থেকে আবার কামিনী চাষের পরিমাণ অনেক বেশি। এখন নতুন নতুন উদ্যোক্তা কামিনী গাছের বাগান করতে আগ্রহ প্রকাশ করছে। এসব নতুন কৃষি উদ্যোক্তাদের জন্য কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com