কুমিল্লার মুরাদনগরে ২১ ইউপিতে আ’লীগ ১০টি ও স্বতন্ত্র ১১টিতে চেয়ারম্যান নির্বাচিত
এম কে আই জাবেদ, মুরাদনগর:
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায ৬ষ্ঠ ধাপে অনুষ্ঠিত ২১টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ১০টিতে ও স্বতন্ত্র ১১টিতে বেসরকারি ভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
সোমবার (৩১ জানুয়ারী) রাতে সংশ্লিষ্ট রিটানিং কর্মকর্তাগণ এ ফল ঘোষনা করেন।
নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা হলেন, ১নং শ্রীকাইল ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে মো: ইকবাল বাহার ৫৩৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: নজরুল ইসলাম চশমা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪২১৭ ভোট। ২নং আকুবপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারশ প্রতীক নিয়ে শিমুল বিল্লাল ৬৩৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: আফতাব হোসেন আটোরিক্সা প্রতীক ৩০২৫ ভোট। ৩নং আন্দিকোট ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারশ প্রতীক নিয়ে মো: জাকির হোসেন ৭৮৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: ওমর ফারুক সরকার প্রতীক ৭১৭৪ ভোট। ৪নং পূর্ব ধইর পূর্ব ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে শুকলাল দেবনাথ ৪০৬৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী কায়কোবাদ চশমা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩৮৯৬ ভোট। ৫নং পূর্ব ধইর পশ্চিম ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারশ প্রতীক নিয়ে মোহাম্মদ আবদুল রহিম ৪৪২০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামীলীগের প্রার্থী শরিফুল ইসলাম নৌকা প্রতীক ২৮৮১ ভোট। ৬নং বাঙ্গরা পূর্ব ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে শেখ জাকির ৫০২৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: শফিকুল ইসলাম নৌকা প্রতীক ৪৩৮৯ ভোট। ৭নং বাঙ্গরা পশ্চিম ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে মো: বাহার খান ২৮৩১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীক ২৪৭১ ভোট। ৮নং চাপিতলা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে আবু মুছা আল কবির ৪৮৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: মনিরুল আলম চশমা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২১৪০ ভোট। ৯নং কামাল্লা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে আবুল বাসার খাঁন ৩৭৯১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: তাজুল ইসলাম আনারস প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২৬৪২ ভোট। ১০নং যাত্রাপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে আবুল কালাম আজাদ ৫৫৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: আব্দুল ছালাম ভূইয়া ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৮৪৪ ভোট। ১১নং রামচন্দ্রপুর দক্ষিন ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া ৩৩০৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামীলীগের প্রার্থী আ: লতিফ সরকার নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২৭৫০ ভোট। ১২নং রামচন্দ্রপুর উত্তর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে মো: ইকবাল সরকার ৫৮৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: নাজমুল হক আনারস প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩১৩৩ ভোট। ১৪নং নবীপুর পূর্ব ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী টেলিফোন প্রতীক নিয়ে কাজী আবুল খায়ের ৮২২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল করিম ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৩২৪ ভোট। ১৫নং নবীপুর পশ্চিম ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে জাকির হোসেন ৪৯৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: মজিবুর রহমান টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৮২০ ভোট। ১৬নং ধামঘর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে মো: আঃ কাদির ৫৭১২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ আনারস প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৫৬৪২ ভোট। ১৭নং জাহাপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী টেলিফোন প্রতীক নিয়ে সৈয়দ সওকত আহমেদ ৫৬০৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী একেএম সফিকুল ইসলাম নৌকা প্রতীক ৩৬৮৪ ভোট। ১৮নং ছালিয়াকান্দি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে আবু মুসা সরকার ৬০৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী অলি উল্লাহ সরকার নৌকা প্রতীক ২৯১০ ভোট। ১৯নং দারোরা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে কামাল উদ্দিন খন্দকার ৫৪৯৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হোসে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২৫৫৯ ভোট। ২০নং পাহাড়পুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে আঃ ছামাদ মাঝি ৪২১৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী নুর মোহাম্মদ ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩৭৪০ ভোট। ২১নং বাবুটিপাড়া ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে আরমান মিয়া ৪৬৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগেরে প্রার্থী মো: জাকির হোসেন মুন্সী নৌকা প্রতীক ৪২২৭ ভোট। ২২নং টনকি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে তৈয়বুর রহমান তুহিন ৩৪০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগেরে প্রার্থী আনিসুর রহমান নৌকা প্রতীক ৩৩৯৫ ভোট পেয়েছেন।