সূত্রমতে, কুরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি ওয়ার্ডে ১২ হাজার পলিবস্তা, ৯ হাজার সাধারণ বস্তা ও ৫০ কেজি করে ব্লিচিং পাউডার বিতরণ করা হয়েছে। ২৭ ওয়ার্ডে ২৭টি ট্রাক কাজ করেছে। এছাড়াও প্রধান প্রধান সড়কে আরও ৬টি ট্রাক চলমান ছিলো। ৪০০ জন শ্রমিক কুরবানির বর্জ্য সংগ্রহে ও ট্রাকগুলোতে কাজ করেছে। ঈদের দিন দুপুর ২টা থেকে শ্রমিক ও ট্রাক ড্রাইভাররা কাজ শুরু করেন। রাতের মধ্যে অধিকাংশ বর্জ্য সংগ্রহ করা হয়। যেখানে রক্ত জমাট ছিলো সেখানে ব্লিচিং পাউডার দিয়ে শ্রমিকরা পরিচ্ছন্ন করেছেন। পরের দুদিনও মোবাইল টিম ট্রাক ও শ্রমিকসহ মাঠে কাজ করেছেন। প্রতিটি ওয়ার্ডের ওয়ার্ড সচিবরা ট্যাগ অফিসার হিসেবে শ্রমিকদের তদারকি করেন। কাউন্সিলরদের নির্দেশনা মোতাবেক তারা দায়িত্ব পালন করেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশেনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. সফিকুল ইসলাম বলেন, কুরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় মেয়র ও কাউন্সিলবৃন্দের প্রথম সভাতে এ বিষয়ে বিস্তারিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ২৭টি ওয়ার্ডের প্রতিটি ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলরবৃন্দ সার্বিক সমন্বয়ে কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকরা আন্তরিক দায়িত্ব পালন করায় নগরী পরিচ্ছন্ন করতে পেরেছি। কিছু বাকি থাকলে সেগুলোও সমাধান করা হবে।