1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউর ২৭ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক শিগগিরই বিজয় দিবস উদযাপনে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শেখ হাসিনাকে যেভাবে দেশে ফেরানোর চেষ্টা চলছে, জানালেন চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের *টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপে অভিযান চালিয়ে ২,১০,০০০ পিস ইয়াবা জব্দ করেছে কো্স্ট গার্ড* ওবায়দুল কাদের গৌহাটিতে! চার ঘণ্টা পর নারায়ণগঞ্জে টিস্যু গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে সফররত ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ফখরুলের বৈঠক ইসরায়েলি হামলায় নিহত হিজবুল্লাহর মিডিয়া প্রধান বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা

খুলে দেয়া হয়েছে ভারতের গজল ডোবার সব গেট: আতঙ্কে লালমনিরহাটের মানুষ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১৮ জুন, ২০২২
  • ৪৬১ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : টানা কয়েক দিনের বৃষ্টি ও ভারতের গজল ডোবার সব গেট খুলে দেয়ায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছাপিয়ে পানি ঢুকে পড়েছে নদী তীরবর্তী এলাকাগুলোতে। তিস্তা অববাহিকার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের বাসিন্দারা কাটাচ্ছে নির্ঘুম রাত।

পানি প্রবাহ বেড়ে তলিয়ে গেছে বাদাম, মরিচ, পেঁয়াজ, মিষ্টি কুমড়া ও ভুট্টাসহ বিস্তীর্ণ চরের বিভিন্ন উঠতি ফসল। অন্তত ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ হাঁটু বা কোমর পানিতে বন্দিদশায় আছেন।

এসব মানুষের হাতে এখনও পৌঁছেনি কোনো সহায়তা। দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে ৪৪টি স্লুইসগেট খুলে রাখা হয়েছে।

শনিবার দুপুর ২টায় পানি প্রবাহ ছিল ৫২ দশমিক ৩২ সেন্টিমিটার। পানি বিপৎসীমার পরিমাপ হচ্ছে ৫২ দশমিক ৬০ মিটার। যা বিপৎসীমার ২৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এতে তিস্তা নদীর তীরবর্তী লালমনিরহাট ও নীলফামারী জেলার এলাকার চর ও নিম্নাঞ্চলে মানুষের বাড়ি থেকে পানি নেমে গেছে। তবে আবার যে কোন সময় পানিবন্দি হয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে।

শুক্রবার তিস্তা ব্যারাজে সকাল ৬টায় নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। নদীর পানি বাড়ায় তিস্তা তীরবর্তী চর ও নিম্নাঞ্চলে কয়েক শত পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়ে।

স্থানীয় লোকজন বলেন, নদীর পানি কমায় আমাদের বাড়ি থেকে পানি নেমে গেছে। তবে দুর্ভোগ এখনও কমে যায়নি। তবে গোটা এলাকা কাদাময় রয়েছে। আবার উজান থেকে ধেয়ে আসা ভারতের পানি কখন সবকিছু ডুবিয়ে দেবে তা বলা মুশকিল।

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম‌্যান মশিউর রহমান বলেন, পানি কমেছে। তবে কতক্ষণ এ অবস্থা থাকে এটাই দেখার বিষয়। বৃষ্টির পানির চেয়ে উজান থেকে নেমে আসা পানিই তিস্তা নদীর অবস্থার পরিবর্তন করে। তাই বর্ষা আসলেই নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারি না। কখন সবকিছু ডুবিয়ে নিয়ে যাবে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড তিস্তা ব‌্যারাজ শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা উদ দৌলা বলেন, তিস্তার পানি অনেক কমে এসেছে। আজ দুপুরে বিপদসীমার ২৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি কমলেও আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি সবসময়। তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com