খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী তে পৃথিবীর প্রথম বর্ণমালা আবিষ্কার

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী তে পৃথিবীর প্রথম বর্ণমালা আবিষ্কার — আফরোজা সুলতানা

রিপোর্টার

আপডেট : শনিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২৩
৩১৬ বার দেখা হয়েছে

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী তে পৃথিবীর প্রথম বর্ণমালা আবিষ্কার — আফরোজা সুলতানা

গ্রীক বর্ণমালা: হারমোনিক 111 এবং আলফা-সংখ্যা । গ্রীক বর্ণমালা খ্রিস্টপূর্ব নবম শতাব্দীর শেষের দিকে বা অষ্টম শতাব্দীর প্রথম দিক থেকে গ্রীক ভাষা লেখার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি পূর্বের ফিনিশিয়ান বর্ণমালা থেকে উদ্ভূত, এবং এটি ইতিহাসের প্রথম বর্ণমালার লিপি যেখানে স্বরবর্ণের পাশাপাশি ব্যঞ্জনবর্ণের জন্য স্বতন্ত্র অক্ষর রয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীর শেষের দিকে, ইউক্লিডীয় বর্ণমালা, চব্বিশটি অক্ষর সহ, আলফা থেকে ওমেগা পর্যন্ত ক্রমানুসারে, মান হয়ে গিয়েছিল এবং এই সংস্করণটিই আজও গ্রীক লিখতে ব্যবহৃত হয়।

গ্রীক বর্ণমালা ২৪ টি অক্ষর নিয়ে গঠিত। যখন প্রথম 8টি অক্ষর, শুরু থেকে এবং পরবর্তী ক্রমানুসারে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যাসূচক মান নির্ধারণ করা হয়, A=1, B=2, C=3 ইত্যাদি দিয়ে শুরু করে 8 পর্যন্ত। এবং তারপরে 8-এর দ্বিতীয় সারি, এবার 10, 20, 30 ইত্যাদির মতো অক্ষরগুলির মান 10 দ্বারা বৃদ্ধি পাচ্ছে তারপর 8-এর শেষ সারিটির মূল্য শতকের মধ্যে, যেমন 100, 200, 300 একটি আকর্ষণীয় গাণিতিক কোড তৈরি করে যেখানে 3টি সংখ্যার সমস্ত 8টি কলামের যোগফল রয়েছে 111, 222, 333 ইত্যাদি সব পথ 888 পর্যন্ত।

প্রতিটি কলামের মধ্যে পার্থক্য হল 111 যা এই প্রাচীন বর্ণমালাকে সূর্যের ম্যাজিক স্কোয়ার (6×6) এর সাথে সংযুক্ত করে যেখানে সমস্ত 6টি সারি, 6টি কলাম এবং 2টি কর্ণের যোগফল 111টি।

যখন বর্ণমালার অক্ষরগুলি সংখ্যার সাথে বরাদ্দ করা হয়, তখন একে আলফা-সংখ্যা বলা হয় যা হিব্রু এবং সংস্কৃত ভাষার জন্য একই। এটি পুরো মস্তিষ্কের শিক্ষাকে উৎসাহিত করে কারণ অক্ষরগুলি ডান মস্তিষ্ক এবং সংখ্যাগুলি বাম মস্তিষ্ক। এটি উৎসাহিত করা হয় যে ইংরেজি বর্ণমালায় 27টি (বা 3×9) অক্ষর রয়েছে এবং 27টি অক্ষর হিসাবে আলফা-সংখ্যাসূচক হবে তারপর একটি 3-মাত্রিক রুবিকস কিউব জ্যামিতিতে ফিট হবে যা আপনার নাম এবং জন্মতারিখকে একটি গ্লিফ, সিগিল বা প্যাটার্নে অনুবাদ করার অনুমতি দেয়।জৈন 108