1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের সংসদ সচিবালয় পরিচালনায় অতিরিক্ত ক্ষমতা পেলেন আসিফ নজরুল সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্টের কারণে সবকিছু বদলে যাবে না, মনে করেন ড. ইউনূস সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করে প্রজ্ঞাপন জারি সাধারণ মানুষ খাদ্যের নিশ্চয়তা ও জীবনের নিরাপত্তা চায়: চরমোনাই পীর জাতীয় প্রেসক্লাবের ৩৭ সাংবাদিকের সদস্যপদ স্থগিত ডেঙ্গু আক্রান্তে আজ ৬ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ১০৮৩ আমাদের সাহায্য করার চেষ্টা থেমে গেলে চলবে না: তারেক রহমান হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবতে পারেন, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন: ড. ইউনূস

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ঝালকাঠিতে তলিয়ে গেছে ১১০ গ্রাম

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২২
  • ৯৪ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা ঝালকাঠিতে সোমবার সকাল থেকে মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাত এবং দমকা হাওয়া বইছে। সকাল থেকে ধমকা হাওয়া ও ঝড়-বৃষ্টির প্রভাবে জেলার অনেক গ্রামের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।

কাঠালিয়া উপজেলার প্রায় অর্ধ-শতাধিক গ্রামের বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে গেছে। আমুয়া বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টির কারণে নদী ভাঙনের খবরও পাওয়া গেছে। এছাড়াও জেলার ৩টি উপজেলার নিম্নাঞ্চলের প্রায় ৬০টি গ্রামে পানি ঢুকেছে বলে জানা গেছে।

বৈরী আবহাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। রাস্তাঘাট ফাঁকা রয়েছে, দোকানপাট ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত ক্ষয়-ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। কিছু গাছপালার ক্ষতি হয়েছে। জেলায় ভোররাত থেকে বিদুৎ সরবরাহ বন্ধ এবং নেট সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। লাগাতার বৃষ্টিতে জেলা শহরে কিছু মানুষের উপস্থিতি লক্ষ করা গেলেও গ্রামীণ জনপদের চিত্র ভিন্ন। দোকানপাট বন্ধ রয়েছে, রাস্তায় বাস, অটোরিকশা স্বাভাবিকের চেয়ে কম লক্ষ করা গেছে।

সিত্রাং মোকাবিলায় ঝালকাঠিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভা হয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টায় জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, স্বেচ্ছাসেবক, চিকিৎসক ও পুলিশসহ বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিনিধিরা এতে অংশ নেয়। সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আরিফুর রহমান, পৌর মেয়র লিয়াকত আলীসহ প্রশাসন ও রেড ক্রিসেন্টের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অটোরিকশা চালক ফিরোজ হোসেন বলেন, বৃষ্টিতে রাস্তাঘাটে পানি উঠেছে। বাইরে তেমন লোকজন নেই। পেটের টানে বৃষ্টির মধ্যে অটোরিকশা নিয়ে রাস্তায় নেমেছি।

সুগন্ধা নদী তীরের বাসিন্দা সালমা বেগম বলেন, আমরা নদীর পাড়ে জীবন ঝুঁকি নিয়েই বসবাস করি। বৃষ্টি বন্যার সাথে আমাদের যুদ্ধ করেই দিন চলে। বৃষ্টি বন্যা হলেই আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হয়।

জেলা প্রশাসক জোহর আলী জানান, জেলায় ত্রাণের শুকনো খাবার মজুদ নেই। তবে নগদ টাকা ও অন্যান্য সব ব্যবস্থা রয়েছে। ৪ লাখ মানুষ আশ্রয় দেয়ার জন্য আশ্রয়ণ কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ৬১টি সাইক্লোন শেল্টারসহ চার শতাধিক আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এছাড়া জরুরি একাধিক টিম ও শুকনো খাবারসহ সব রকম প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

এছাড়াও জরুরি স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, ফায়ার সার্ভিস, খাদ্য ও যোগাযোগসহ গুরুত্বপূর্ণ নানা বিষয় নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের এবং স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে বলেও সভায় জানানো হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com