1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
জনগণের সরকারই পারবে ১৭ বছরের ধ্বংসস্তূপ পুনর্গঠন করতে- আমিনুল হক সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, রোজা শুরু শনিবার হাতিরঝিলে অস্ত্র ঠেকিয়ে মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের ঘটনাটি আসলে একটি শুটিংয়ের দৃশ্য জাতীয় নাগরিক পার্টি’র নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এবং সদস্যসচিব আখতার হোসেন ২২ বছর পর কর্মী সম্মেলন, সংস্কারসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচন দাবি ভূঞাপুরে চর গাবসাড়ায় জোরপূর্বক জমি দখলের পাঁয়তারা! প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা নাগরপুরে জামায়াতে ইসলামীর অফিস উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নাগরপুরে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা জামায়াতের আমীরের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত দেবিদ্বারে বিনামুল্যে চক্ষুসেবা ও কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন *ইসলামপুর রেল স্টেশনে টিকিট কালোবাজারির আস্থানা।*

ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই, ২০২১
  • ১৬৪ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামে ফিরেছিলেন হাজারো কর্মজীবী মানুষ। ছুটি শেষে আবারও তারা কর্মস্থল ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন। এদিকে শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে কঠোর লকডাউন। তাই সড়ক-মহাসড়ক, নৌ-বন্দরসহ অন্যান্য টার্মিনালগুলোতে রাজধানীমুখী মানুষের চাপ দেখা গেছে। ফেরিঘাটগুলোতেও দেখা গেছে মানুষের ভিড়।

তবে অধিকাংশ পরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায়নি। বৃহস্পতিবারর শরীয়তপুর থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।

সরেজমিনে দেখা যায়, ঘাটগুলোতে কোথাও স্বাস্থ্যবিধির বালাই ছিলোনা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা তো দূরের কথা, নূন্যতম স্বাস্থ্যবিধিও মানছে না কেউ। অধিকাংশ যাত্রীর মুখে মাস্ক ছিলো না।

স্বাস্থ্যবিধি মানাতে লঞ্চগুলোতে ৬০ ভাগ যাত্রী বহনের নির্দেশনা থাকলেও ঢাকামুখি লঞ্চে পা রাখারও জায়গা দেখা যায়নি। নিয়ম অমান্য করে ছাদেও যাত্রী বহন করতে দেখা গেছে। তবে এসব নিয়ম মানতে বিআইডব্লিটিএ ও পুলিশের তৎপরতাও চোখে পড়েনি।

চারটি ঘাটের মধ্যে শুধু সুরেশ্বর ঘাটে পুলিশের কয়েক সদস্যকে দেখা গেছে। তবে যাত্রীদের ভিড়ে তারা ছিলেন অনেকটা নিরব দর্শকের ভূমিকায়।

ঘাটের লোকজন বলছিলেন, নড়িয়া ঘাট থেকে সকাল ৭ টায় শুরু হয়ে রাত ৮ টা পর্যন্ত ৭ টি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে নিয়মিত ছেড়ে যায়। নড়িয়া থেকে ছেড়ে মুলফৎগঞ্জ, সুরেশ্বর ও কাচিকাটা ঘাট থেকে যাত্রী তোলা হয়। তবে যাত্রী চাপ থাকায় লঞ্চের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। সকাল থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রত্যেকটি লঞ্চেই যাত্রীচাপ ছিল বেশি।

বিকেল চারটায় ঢাকার উদ্দেশ্য সুরেশ্বর ঘাট ছাড়ে গাজী-৪ লঞ্চ। এর ঠিক ১০ মিনিট আগে ও ১৫ মিনিট পড়ে জামাল-২ ও জামাল-৪ লঞ্চ ছেড়ে যেতে দেখা যায়। প্রত্যেকটি লঞ্চেই ছিল যাত্রীদের প্রচন্ড ভিড়। কোথায়ও স্বাস্থ্যবিধি মানার চেষ্টাও চোখে পড়েনি।

গাজী-৪ লঞ্চের কেরানি মিলন বাবু বলেন, তারা সরকারের নির্দেশ মতোই লঞ্চ চালানোর চেষ্টা করছেন। নির্ধারিত সময়েই ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ছেন। যাত্রীদের মাস্ক পড়তে, স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার রাখতে অনুরোধও করছেন। কিন্তু যাত্রী চাপে অনেক সময় তা সম্ভব হয়ে উঠছে না।

জানতে চাইলে সুরেশ্বর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, শুক্রবার সকালের মধ্যে ঢাকায় ফিরতে হবে, এজন্য লঞ্চে যাত্রীদের প্রচন্ড চাপ। তারা চেষ্টা করলেও এতো ভিড়ের মধ্যে ঘাটগুলোতে শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে পারছেন না। যদিও সেই চেষ্টা তাদের রয়েছে বলে দাবি নৌ পুলিশের এই কর্মকর্তার।

শুক্রবার থেকে সবকিছু বন্ধ, এরপরও কেনো ঢাকায় ফেরার তাড়া- জানতে চাইলে নড়িয়া লঞ্চঘাটে যাত্রী ইয়াসিন হাওলাদার বলছিলেন, তিনি তেজগাঁও এলাকায় একটি সিএনজি পাম্পে কাজ করেন। তার কর্মস্থল চালু থাকায় বাধ্য হয়েই ঢাকায় ফিরছেন।

অন্য ঘাটগুলোতেও বিভিন্ন যাত্রীর সঙ্গে কথা বলে কঠোরতম লকডাউন সামনে রেখে ঢাকায় ফেরার জন্য তাদের নানা অজুহাতের কথা জানা গেল। তাদের কেউ সরকারি চাকরিজীবী, কেউ ব্যাংকার এবং অন্তত দুইজন হোটেলকর্মী। তারা বলছিলেন, তারা তাদের প্রয়োজনেই ঢাকায় ফিরছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com