এর আগে, গত ২৭ শে মার্চ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে টানা ৪০ দিনের ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। তবে আগামী ৫ ও ৬ই মে সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় পরেরদিন থেকে অফিস ও শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ।
এদিকে ছুটি শেষে নিজ নিজ আবাসিক হলে ফিরতে শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদচারণায় আবারও প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে সাতশ’ একরে। বটতলা, টারজান পয়েন্ট, ট্রান্সপোর্ট, টিএসসি, শহীদ মিনার, মুরাদ চত্বর, মুক্তমঞ্চসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিলেছে শিক্ষার্থীদের জমজমাট আড্ডার। দীর্ঘদিন পর বন্ধু, সিনিয়র ও জুনিয়রদের সঙ্গে আড্ডায় মেতেছেন তারা। সকলের চোখে-মুখে প্রশান্তির ছাপ। তবে এখনো আবাসিক হলের ডাইনিং ও ক্যান্টিন চালু না হওয়ায় শিক্ষার্থীদেরকে খাবারের সমস্যা নিয়ে বেগ পোহাতে হচ্ছে।
সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষার্থী জোনায়েদ আহমেদ বলেন, ‘দীর্ঘ ছুটি শেষে আজ ক্যাম্পাসে এসেছি। বন্ধু-বান্ধব, সিনিয়রদের সাথে দেখা হচ্ছে। সবাই একসঙ্গে আড্ডা দিচ্ছি। নিজের কাছে খুব ভালো লাগছে। তবে হলে ডাইনিং-ক্যান্টিন বন্ধ থাকায় খাবারের একটু সমস্যা হচ্ছে।’