আজ রোববার (১৪ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রথমবর্ষ ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ৫ম শিফট চলাকালে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটক শিপন নিজেকে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১০-১১ সেশনের শিক্ষার্থী হিসেবে দাবি করেছেন। তার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলার হাটুরিয়া এলাকায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিস সূত্রে জানা যায়, নাজমুল হক নামে এক ভর্তিচ্ছুকের হয়ে প্রক্সি দিতে আসেন শিপন। এ সময় দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তিনি। পরবর্তীতে প্রক্সি দেওয়ার তথ্য স্বীকার করেন শিপন।
আটক শিপন বলেন, ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসছিলাম। পরীক্ষার্থীর সঙ্গে পরিচয় হয় একটি কোচিং থেকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আ স ম ফিরোজ উল হাসান বলেন, বি ইউনিটের পঞ্চম শিফটের পরীক্ষার সময় তাকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি পরীক্ষায় জালিয়াতির কথা স্বীকার করেন। তিনি এখন আমাদের জিম্মায় আছেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতও আছেন। তার ব্যাপারে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।