1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড একটি ষড়যন্ত্র : সারজিস আলম সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের উৎস খুঁজে ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী ফায়ার ফাইটারের জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অংশগ্রহণ বাংলাদেশে আর কখনো চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের অস্তিত্ব রাখা হবে না : ডাঃ শফিকুর রহমান সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিতের আহ্বান মির্জা ফখরুলের ঘাতক রনিকে গ্রেফতার করেন দাউদকান্দি মডেল থানার পুলিশ গাইবান্ধায় ব্যবসায়ী শামীম হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কুমিল্লার দাউদকান্দিতে তালাবদ্ধ ঘর থেকে মো. শাহাদাৎ হোসেন নামের এক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার গাইবান্ধায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় পূর্বধলায় নব যোগদানকৃত ইউএনও’র সাথে রিপোর্টার্স সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও কংস স্মরণিকা প্রদান

টাকা না দিলে ক্রসফায়ারের হুমকি! ওসিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১
  • ৭৮২ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক আসামি জামিন পাওয়ার পর পুনরায় কারাগারের ভেতর থেকে তুলে এনে মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে আদালতে মামলার আবেদন করে এজাহার দায়ের করা হয়েছে।

সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সদর) আয়েশা বেগমের আদালতে জেলার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুরের মোছা. রেজিয়া বেগম নামের এক নারী বাদি হয়ে মামলার আবেদন করেন।

এজাহারে আসামি করা হয়েছে- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের সুপার মো. ইকবাল হোসেন, জেলার দিদারুল আলম, ডেপুটি জেলার রেজাউল করিম, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমরানুল ইসলাম, পরিদর্শক (অপারেশন্স) সোহরাব আল হোসাইন, এসআই বাবুল ও এসআই সুজন কুমার চক্রবর্তী।

আদালতে দায়ের করা মামলার এজাহার ও বাদি মোছা. রেজিয়া বেগম সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ২৪জুন বাদি মোছা. রেজিয়া বেগমের ছেলে হাফিজ ভূইয়াকে গ্রেফতার করে সদর মডেল থানা পুলিশ। গত ১৫ জুলাই সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হাফিজকে জামিন প্রদান করে ছাড়পত্র দেন।

কিন্তু ১৫ তারিখ রাত পর্যন্ত কারাগারের ফটকে রেজিয়া বেগমসহ পরিবারের সদস্যরা হাফিজের জন্য অপেক্ষা করলেও সেদিন বের হননি। পরদিন বিষয়টি জানতে পেরে পরদিন সদর মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সোহরাব আল হোসাইন, এসআই বাবুল ও এসআই সুজন কুমার চক্রবর্তী কারাগারে গিয়ে জেল সুপার ইকবাল হোসেন, জেলার দিদারুল আলম, ডেপুটি জেলার রেজাউল করিমের সাথে যোগসাজশে একটি লাল গাড়ি দিয়ে হাফিজ ভূইয়াকে উঠিয়ে সদর মডেল থানায় নিয়ে আসে। সেখানে তাকে দীর্ঘক্ষণ আটকিয়ে রাখে।

বিষয়টি জানতে পেরে রেজিয়া বেগম ও তার মেয়ের জামাতা মন মিয়া সদর মডেল থানায় যায়। থানায় যাওয়ার পর পরিদর্শক (অপারেশন) সোহরাব আল হোসাইন আটক হাফিজ ভূইয়াকে ছাড়তে মোটা অংকের টাকা তাদের কাছে দাবি করে, না হলে হাফিজকে ক্রসফায়ারে দিয়ে দিবে বলে ভয় দেখায়। পরে পরিদর্শক (অপারেশন্স)কে বাধ্য হয়ে তারা ৫ হাজার টাকা দিলে রাতের ভেতরে হাফিজ ভূইয়াকে ছেড়ে দিবে বলে জানায়।

কিন্তু ৫হাজার টাকা নেওয়ার পর পুনরায় সদর মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন), এসআই বাবুল ও এসআই সুজন কুমার চক্রবর্তী জানায় দাবিকৃত মোটা অংকের টাকা না দিলে হাফিজ ভূইয়াকে ডাকাতি মামলায় চালান দিয়ে দিবে বলে হুমকি দেয়। তাদের দাবিকৃত টাকা না দিলে একমাস আগের এক মামলায় অজ্ঞাত আসামীর স্থলে আসামি করে হাফিজ ভূইয়া আদালতে চালান দেয়।

এজাহারে গত ১৬ জুলাই দুপুর ১২টা থেকে ১৭ জুলাই জেলা কারাগার ও সদর মডেল থানার সিসিটিভি ফুটেজ আদালতের মাধ্যমে সংগ্রহের আদেশ প্রার্থনা করেন।

মামলার বাদি পক্ষের আইনজীবী নিজাম উদ্দিন খান (রানা) বলেন, আদালত মামলাটি আমলে নিয়েছেন। এই বিষয়ে পরবর্তী কর্মদিবসে আদেশ দিবেন।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে সদর মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সোহরাব আল হোসাইন বলেন, আসলে মামলার বিষয়টি নিয়ে আমি অবগত না। তাই আপাতত কিছু বলতে পারছি না।

জেলা কারাগারের সুপার ইকবাল হোসেন বলেন, আসলে কারাগারে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রতিনিয়ত পুলিশ আসে। গ্রেফতারের বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে কারাগারের সীমানা প্রাচীরের ভেতর থেকে কোনো আসামিকে গ্রেফতারের নিয়ম নেই। তাকে আসামি করার বিষয়ে তিনি অবাক হন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com