জানা যায়, আছির উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে মামাবাড়ি থাকেন। এ সময় প্রতিবেশী ওই প্রতিবন্ধী কিশোরীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করলে ওই কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এ নিয়ে একাধিকাবার গ্রাম্য সালিস হলেও বিষয়টি মীমাংসা হয়নি।
গত ২৪ জুন রাতে ওই কিশোরীর মা আছির উদ্দিনসহ তিনজনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মদন থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। আজ মঙ্গলবার আসামি আছির উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে নেত্রকোনা আদালতে পাঠানো হয়েছে।
অভিযুক্ত আছির উদ্দিনের মা বলেন, ‘আমার ছেলে আছির উদ্দিন যদি অপকর্ম করে তাহলে তাদের ডাক্তারি পরীক্ষা করা হবে। ডাক্তারি রিপোর্টে প্রমাণিত হলে মেয়েটিকে আমার ছেলের বউ হিসাবে গ্রহণ করব।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম বলেন, মামলার প্রেক্ষিতে আছির উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার তাকে নেত্রকোনা আদালতে পাঠানো হয়েছে।