এদিন ম্যাচের শুরু থেকে চলতে থাকে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ। তবে বিরতির পর ছয় মিনিটের ব্যবধানে দু’বার জালে বল পাঠায় ডাচরা। ৫২তম মিনিটে ডান দিক থেকে ডামফ্রিস ডি-বক্সে ডিপাইয়ের উদ্দেশে বিপজ্জনক ক্রস বাড়ান। এগিয়ে গিয়ে ঝাঁপিয়ে ঠেকান বুশচান; কিন্তু বল চলে যায় সোজা জজিনো ভাইনালডামের পায়ে। জোরালো শটে ঠিকানা খুঁজে নেন এই মিডফিল্ডার।
পরে ব্যবধান দ্বিগুণ হয় ৫৮তম মিনিটে। ডান দিক দিয়ে বল পায়ে ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন পিএসভি আইন্দহোভেনের ডিফেন্ডার। ক্লিয়ার করার যথেষ্ট সুযোগ পেয়েও পারেননি ইউক্রেনের ডিফেন্ডার মাইকোলেনকো। উল্টো তার পা হয়ে ফাঁকায় বল পেয়ে জোরালো শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন স্ট্রাইকার ভট ভেহর্স্ট।
খেলার ৭৫তম মিনিটে চমৎকার এক গোলে ঘুরে দাঁড়ায় ইউক্রেন। ডান থেকে বাঁয়ে বল পায়ে একটু এগিয়ে জায়গা বানিয়ে দূর থেকে উঁচু বাঁকানো শটে ঠিকানা খুঁজে নেন ইয়ারমোলেঙ্কো। চার মিনিট পরেই সমতায় ফেরে তারা। রুসলান মালিনভস্কির ফ্রি কিকে হেডে গোলটি করেন রোমান ইয়ারেমচুক।
কিন্তু ৮৫তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ডামফ্রিস। নাথান আকের ক্রসে হেডে বল জালে পাঠিয়ে দলকে উচ্ছ্বাসে ভাসান তিনি।