1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
প্রিন্সকে দ্রুত গ্রেফতার দাবী: আমাদের কন্ঠ নির্বাহী সম্পাদক-কে হুমকির প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে মানববন্ধন *বিপিএলেও রংপুর রাইডার্সের স্পনসর হিসেবে যুক্ত হল ‘গোল্ড কিনেন’* বড়দিন উদযাপন ও শান্তা নিয়ে কিছু কথা ১৮ বছর বয়স হলেই ভাতা পাবেন হিজরা জনগোষ্ঠীর মানুষ সীতাকুণ্ডে খেজুর গাছ থেকে রস নামাতে গিয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জে দীর্ঘ পাঁচ বছর পর আবারও চালু হচ্ছে রংপুর চিনিকল ক্ষমতাচ্যুত আ.লীগ জনগণ থেকে সম্পূর্ণরুপে বিচ্ছিন্ন ছিল : আমিনুল হক খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীসহ সবাইকে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার মরহুম আলহাজ্ব মোঃ ফজলুল হক -এর ১ম মৃত্যু বার্ষিকী তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনায় স্মরণ সভা জামায়াতে ইসলামীর সিনিয়র নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের সাথে ছাত্র পরিষদ নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ

‘ডেল্টা’র হানায় দিশেহারা ইন্দোনেশিয়া, ঘরে ঘরে পড়ে আছে মৃতদেহ!

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১
  • ২৭৮ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: করোনাভাইরাসের ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ‘ডেল্টা’ এর দিশেহারা হয়ে পড়েছে ইন্দোনেশিয়া। সেখানে পরিস্থিতির এতটাই অবনতি হয়েছে অনেক বাড়িঘরে পড়ে আছে করোনায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মরদেহ। যাদের মৃত্যুর সময় পাশে কেউ ছিল না। এর মধ্যে অনেকেই মারা গেছেন অক্সিজেন সংকটে। পরে প্রতিবেশীদের মাধ্যমে খবর পেয়ে এসেছেন উদ্ধারকর্মীরা।

বিবিসির স্থানীয় সাংবাদিক ভালদিয়া বারাপুতরি বলছেন, গত দেড় বছরের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ায় সংক্রমণ এখন সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এশিয়া মহাদেশের মধ্যে হয়ে উঠেছে নতুন আরেকটি হটস্পট।

ইন্দোনেশিয়ায় এখনও পর্যন্ত ২৬ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। চলতি সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিদিনই ৪০ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে দেশটিতে।

অতি সংক্রামক ভারতীয় ‘ডেল্টা’ ভ্যারিয়েন্টের কারণে ইন্দোনেশিয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

বিবিসির প্রতিবেদনে জাকার্তায় অগ্নিনির্বাপণ কর্মী উইরাওয়ানের কথা তুলে ধরা হয়। আগুন নেভানোর পরিবর্তে তিনি এখন করোনায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার ও শেষকৃত্যের কাজ করছেন। গত এক বছরে আরও সাত সহকর্মীসহ বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ কাজ করছেন তিনি।

উইরাওয়ান বলেন, বেশির ভাগ মানুষ একা একা মারা যাচ্ছেন। এর একটি কারণ হতে পারে তারা হয়তো প্রাথমিক চিকিৎসা পাননি, নয়তো হাসপাতাল থেকে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেশীরাই ফোন করে এসব মানুষের খবর দিচ্ছেন।

করোনার সর্বশেষ ঢেউ আসার আগে উইরাওয়ান প্রতিদিন দুই-তিনটি মৃতদেহ কবর দেওয়ার জন্য ফোন পেতেন। কিন্তু এখন প্রতিদিন ২৪টি ফোন পাচ্ছেন।

ইন্দোনেশিয়ার পরিসংখ্যান গ্রুপ ল্যাপোর কোভিড-১৯ বলছে, জুন মাস থেকে এখনো পর্যন্ত ৪৫০ জন বাড়িতে মারা গেছেন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরে তারা সেলফ-আইসোলেশনে ছিলেন, কারণ হাসপাতালগুলোতে রোগী ভর্তি করানোর জায়গা ছিল না।

মে মাসের প্রথম দিকে ইন্দোনেশিয়ায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হঠাৎ করেই মারাত্মক আকার ধারণ করে। তখন ঈদের ছুটিতে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে যাতায়াত করেছে।

বিদেশ থেকে যারা ইন্দোনেশিয়ায় ঢুকছে তাদের কোয়ারেন্টাইন করার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছিল। ইন্দোনেশিয়াতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট কখনও বন্ধ করা হয়নি। সম্প্রতি বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের ক্ষেত্রে আট দিন কোয়ারেন্টাইন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এটি আগে ছিল ছিল পাঁচ দিন।

করোনায় দেশটিতে এখনো পর্যন্ত ৬৯ হাজার মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে প্রতিদিন প্রায় এক হাজার মানুষ মারা গেছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

ইন্দোনেশিয়ার ভেতরে করোনাভাইরাস সংক্রমণের মূল কেন্দ্র হচ্ছে সবচেয়ে জনবহুল জাভা দ্বীপ।

জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে সেখানকার একটি হাসপাতালে অক্সিজেন সংকটের কারণে ৬৩ জন করোনা রোগী মারা গেছে।

এসব মৃত্যুর ঘটনা পুরো দেশকে শোকাহত করেছে। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাবি করছে সংবাদমাধ্যম মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়ে বলেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com