1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার রাজনীতি ও দলীয়করণের মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করেছে:আমিনূল হক রাস্তার পাশের ঢালু জমি থেকে নিখোজ শিশু সাফওয়ান স্বপনের লাশ উদ্ধার কালিহাতীতে ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলা ২০২৫-এর শুভ উদ্বোধন ঢাকা-৫ আসনে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের জায়গা হবে না: নবীউল্লাহ নবী বাংলাদেশে কখনো স্বৈরাচারের স্হান জনগণ মেনে নিবেনা : আমিনুল হক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য রুপাইয়া শ্রেষ্ঠা তঞ্চঙ্গ্যা, ডন জেত্রা, জুয়েল মারাক সহ আহতদের দেখতে যান : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা সুপ্রিম কোর্টে আন্তর্জাতিক সাংবাদিক নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ: পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিতে গঠনমূলক আলোচনা পেশার স্বার্থে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত : নওগাঁয় বিএমএসএফ নেতৃবৃন্দ@ ঢাকায় পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদ রাঙামাটিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ঠাকুরগাঁওয়ে বিএসএফের কাছ থেকে আটক বাংলাদেশিকে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই ফেরত এনেছে ৫০ বিজিবি

তালেবানকে আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ শাসক ভাবছে চীন

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১
  • ১৮০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : তালেবানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং কাতারে তালেবানের রাজনৈতিক শাখার প্রধান মোল্লাহ আব্দুল গনি বারাদার বুধবার চীন সফরে গেছেন। সেখানে তিয়ানজিং শহরে তিনি চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-র সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, চীন পাকিস্তানের মাধ্যমে বেশ কিছুদিন ধরেই তালেবানের সঙ্গে তলে তলে যোগাযোগ রক্ষা করছে। কিন্তু এই প্রথম এত উঁচু মাপের কোনো তালেবান নেতা চীন সফরে গেলেন।

তালেবান নেতার এই সফরের চারদিন আগে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশি চীনে যান। সেখানকার চেংডু শহরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

এরপর চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেন, আফগানিস্তানে যেকোনো অস্থিতিশীলতার প্রভাব প্রতিবেশী চীন ও পাকিস্তানে সরাসরি গিয়ে পড়বে। ফলে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা অত্যন্ত প্রয়োজন।

আগামী মাসের (অগাস্ট) মধ্যেই মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ঘোষণার পর আফগানিস্তান নিয়ে সমস্ত প্রতিবেশী দেশগুলো অনিশ্চয়তা-উদ্বেগে ভুগছে। নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে সবাই এখন সচেষ্ট।

তবে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি তৎপর হয়ে উঠেছে চীন।

অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র চলে যাওয়ার পর আফগানিস্তানকে তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বি আর আই) প্রকল্পে যুক্ত করার মোক্ষম সুযোগ পেয়েছে চীন। সেই সঙ্গে, আফগানিস্তানের খনিজ সম্পদের ওপর চীনের লোভ রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা র‌্যান্ড করপোরেশনের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক ডেরেক গ্রসম্যান এক বিশ্লেষণে লিখেছেন, চীন আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ শাসক হিসাবে তালেবানকে বিবেচনা করতে শুরু করেছে।

এ বিষয়ে কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, শুধু চীন নয় বাকি বিশ্বও এক রকম নিশ্চিত যে তালেবানই আফগানিস্তানের ক্ষমতা নিচ্ছে বা অন্তত ক্ষমতার প্রধান শরীক হতে চলেছে।

তিনি বলেন, খোদ আমেরিকাও সেটা মেনে নিয়েছে। আমেরিকা নিজেই ক’বছর আগে তালেবানের সঙ্গে মীমাংসা শুরুর জন্য জালমে খালিলজাদকে দোহায় পাঠিয়েছে। ২০ বছর ধরে যুদ্ধের পর আমেরিকা বুঝেছে, যুদ্ধ করে তালেবানকে হারানো যাবে না এবং তারা মেনে নিয়েছে তালেবানই আফগানিস্তানের প্রধান শক্তি।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com