1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫, ০৯:০২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
পাওয়া টাকা চাওয়ায় বিএনপি নেতার হুমকি, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন টাঙ্গাইলে জুলাই শহীদ পরিবারদেরকে জামায়াতের অর্থ উপহার প্রদান জনগণ এবার স্বস্তিতে ও নির্বিঘ্নে ঈদযাত্রা করতে পারছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আখাউড়া পাবলিকিয়ান স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত  মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে ভূমিকম্প : বাংলাদেশে সতর্কতা ও প্রস্তুতি। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে আলমডাঙ্গায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ইফতার মাহফিল প্রতিবাদ: দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে সাংবাদিক নাহিদা আক্তার লাকীর প্রতিবাদ আমরা এখন পর্যন্ত গণতন্ত্র ফিরে পাইনি- ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল বিএনপি জেলা সভাপতি সাদিক দিল, কুরআন পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ উপহার আটকে পড়া অজগর সাপ কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত

‘দীর্ঘমেয়াদি’ বন্যার কবলে সিলেট

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২
  • ৩১৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : সিলেটের উজানে থাকা ভারতের আসাম ও পশ্চিমবঙ্গে আবারও ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বৃষ্টির পানি ঢল হয়ে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা দিয়ে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে। এর ফলে আজ বৃহস্পতিবার থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে।

সরকারের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এই তথ্য জানিয়েছে।

পূর্বাভাস কেন্দ্রের তথ্য বলছে, উজানে ভারতীয় অংশে আসাম, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও সিকিমে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আগামী দুই-তিন দিন ওই বৃষ্টি চলতে পারে। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতের অরুণাচলে ১৮৩, চেরাপুঞ্জিতে ৯৩ ও জলপাইগুড়িতে ৯৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

পাশাপাশি সিলেটেও গত দুদিন থেকে হচ্ছে ভারী বৃষ্টিপাত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বর্তমানে সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি দু-এক দিন অবনতি হয়ে তারপর উন্নতি হতে পারে। কারণ, সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যার পানি দু-তিন দিন পর নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মধ্য দিয়ে নামতে পারে।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতের ভারী বৃষ্টিতে ফের বুধবার জলমগ্ন হয়ে পড়ে নগরীর বেশির ভাগ এলাকা। শাহজালাল উপশহর, তালতালা, মির্জাজাঙ্গালসহ কিছু এলাকার ঘরবাড়িতেও পানি ঢুকে পড়ে। এতে ফের দুর্ভোগ পোহাতে হয় এসব এলাকার বাসিন্দাদের। পানি আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটে অনেকের।

বাসাবাড়ির পাশাপাশি পানি ঢুকে পড়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও। এক মাসে তিনবার দোকানে পানি ঢোকায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেটের উপসহকারী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা বলেন, ‘সিলেটের পাশাপাশি উজানেও বৃষ্টি হচ্ছে। এ কারণে নদ-নদীর পানি বাড়ছে।’

নদী, ড্রেন ও ছড়া পানিতে ভরাট হয়ে পড়ায় অল্প বৃষ্টিতেই নগরে জলাবদ্ধতা দেখা দিচ্ছে জানিয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান বলেন, ‘সব জলাধার পানিতে টুইটম্বুর। নদী পানি টানতে পারছে না। ফলে বৃষ্টির পানি নামার জায়গা পাচ্ছে না। এ কারণে অল্প বৃষ্টিতেই মঙ্গলবার নগরে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। তবে বৃষ্টি থামার পর পানি নেমে গেছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com