বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : একটি সম্পর্ক মজবুত করতে মানসিকভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। সহবাস বা মিলন শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের তুলনায় নারীদের যৌন চাহিদা অনেকটাই বেশি। তবে একটা নির্দিষ্ট সময় পরে নারীদের এমন চাহিদা কমতে থাকে।
অনেকেই উদ্দাম মিলন পছন্দ করেন।
ভালোবাসার সম্পর্কে যৌনমিলন অত্যন্ত জরুরি। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান।
এ নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে।
জানেন কি? বছরে ঠিক কতবার যৌনমিলনে লিপ্ত হলে দাম্পত্য সুখের হয়।
সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য, যেখানে হিসেবটা একেবারেই আলাদা।
গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, ৫০ বছরের পর থেকে একটু একটু করে যৌন চাহিদা কমতে থাকে নারীদের মধ্যে। তবে ২৭ পেরোলেই সঙ্গমের প্রতি আকাঙ্খা ক্রমশ বাড়তে থাকে নারীদের।
গবেষণায় বলা হচ্ছে, এই সময়টাতেই নারীরা নিজেদের সঙ্গীর সঙ্গে ঘনঘন যৌন চাহিদা মেটাতে চান। এবং এই বয়সে যৌনমিলনের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন তারা ।
সম্প্রতি ২৬ হাজার মানুষের উপর করা গবেষণা থেকে জানা গেছে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ বছরে ৫৪ বার সঙ্গমে লিপ্ত হন, যা কি-না সপ্তাহে গড়ে একবার। অন্যদিকে যাদের বয়স ২০ থেকে ৩০-এর মধ্যে অর্থাৎ তরুণ প্রজন্মরা বছরে প্রায় ৮০ বার যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হন।
এবং গবেষণায় জানা গেছে, এই প্রজন্মের মানুষরাই সবচেয়ে বেশি দাম্পত্য সুখ উপভোগ করেন।
মাঝবয়সী লোকেরা মাত্র ২০ বার যৌনমিলনে লিপ্ত হন। কারণ বয়স বাড়লে মানসিক চাপ ও দাম্পত্যের সমস্যা প্রভাব ফেলে যৌনমিলনে।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, যৌনতার ক্ষেত্রে বয়স কোনো বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না।
বিশেষজ্ঞরা দাবি করছেন, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে যৌনতাও অনেক বেশি জরুরি। অন্যদিকে সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২৭ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে যৌন চাহিদা মারাত্মক বেশি থাকে।
এই বয়সের বেশিরভাগ নারীরাই বিবাহিত হন। এই সময়টাতেই সঙ্গীর প্রতি যৌন চাহিদা ক্রমশ বাড়তে থাকে।