1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
দাউদকান্দিতে রিফাত হত্যাকান্ডের আসামী দিলবারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ কালিহাতীতে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত। ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ডিসেম্বরকে সামনে রেখে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা হচ্ছে – ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ  রাঙামাটিতে “তারুণ্যের উৎসব -২০২৫ উপলক্ষে আন্ত স্কুল ও আন্ত কলেজ বিতর্ক প্রতিযোগিতা গাইবান্ধা জেলা বিএনপি’র উদ্যোগে দলের সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত হয় ৫০০ পিস ইয়াবা সহ ০১ জন-কে আটক করে ফেনী জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)…… পার্বত্য মেলা: তারুণ্যের উৎসবে রসনা বিলাস ৬নং আদারভিটা ইউনিয়ন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব গ্রহণ: কৃতজ্ঞতায় আবদ্ধ নতুন নেতৃত্ব রাঙামাটিতে “তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ”শীর্ষক কর্মশালা

নিখোঁজের ৫ দিন পর ট্রলার চালকের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ২৬ বার দেখা হয়েছে

মো.এমরুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি,নরসিংদীঃ নরসিংদীর রায়পুরায় নিখোঁজের ৫ দিন পর হাবি মিয়া (৪৫) নামে এক ট্রলার চালকের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রবিবার(২৬ জানুয়ারী) সন্ধ্যায় উপজেলার নিলক্ষা এলাকার মেঘনা নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করে করিমপুর নৌ ফাঁড়ি পুলিশ।

করিমপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক সুব্রত কুমার পোদ্দার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত হাবি মিয়া (৪৫) নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালী ইউনিয়নের মুরাদনগর গ্রামের মালেক মিয়ার ছেলে এবং পেশায় ট্রলার চালক।

নিখোঁজের পর গত ২১ জানুয়ারি রাতে নরসিংদী সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই নায়েব আলী মিয়া।

পুলিশ ও ভুক্তভোগীর পরিবার বলছে, গত ২১ জানুয়ারি সকাল ৯ টায় ট্রলার নিয়ে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হয় হাবি মিয়া। ঐদিন তার ব্যবহৃত ট্রলারটি পাওয়া গেলেও তিনি নিখোঁজ ছিলেন। ৫ দিন রবিবার সন্ধ্যায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় নিলক্ষা গ্রাম সংলগ্ন মেঘনা নদীতে তার লাশ ভেসে ওঠে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করার পর পরিবারের সদস্যরা তাকে শনাক্ত করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।

ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই নায়েব আলী মিয়া বলেন, “গত ৫ আগস্টের পর আওয়ামী দোসররা প্রশাসনের হাত থেকে বাঁচার জন্য এলাকা ছেড়ে চলে যায়। আমি আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছি। আমার সাথে রাজনৈতিক মতবিরোধের ফলে আমার ভাইকে খুন করে থাকতে পারে। আমরা আশাবাদী পুলিশ হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে বিচার নিশ্চিত করবেন।”

করিমপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সুব্রত কুমার পোদ্দার বলেন, “লাশের পায়ে রশি দিয়ে বাঁধা ছিলো, মাথার পিছনে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি একটি হত্যাকাণ্ড মনে হয়েছে। ভুক্তভোগীর পরিবার হতে এখনও মামলা দায়ের করেনি। মামলা দায়েরের পর পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com