ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, শপথ নেয়ার পরও জায়েদ আমাকে আদালতের রায়ের কপি দেয়নি। যেটি দিয়েছে তা ৯ ফেব্রুয়ারির। আর এই সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়ে আইনি জটিলতা চলছে। আইনি জটিলতা শেষ না হওয়া পর্যন্ত সহ-সাধারণ সম্পাদক সাইমন সাদিকই দায়িত্বটি পালন করবেন।
শিল্পী সমিতির এই নেতা বলেন, ভুয়া কাগজ দেখিয়ে শপথ করে জায়েদ খান শিল্পী সমিতির সঙ্গে, সভাপতির সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তার শপথ গ্রহণ আমি অবৈধ ঘোষণা করলাম।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, এই সমিতি নিয়ে চিন্তায় আমি গত কয়েক দিনে অসুস্থ হয়ে পড়েছি। আপনাদের (সাংবাদিকদের) সঙ্গেও হয়তো অনেক সময় ঠিকভাবে কথা বলতে পারিনি। বিষয়টিকে আপনারা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এছাড়া সব ক্ষেত্রে আমাকে জড়ানোর বা ফোন দেয়ার কিছু নেই। প্রচার সম্পাদকসহ যারা দায়িত্বে রয়েছেন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।