1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫, ০৯:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
একটি গোষ্ঠী স্বৈরাচারী মনোভাব নিয়ে কথা বলছে : আমিনুল হক ইফতারের সময় যে আমল খুব জরুরি আশুলিয়ায় সাংবাদিককে হত্যার হুমকি; আ.লীগ সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ ইসলামী ব্যাংকের ‘ইন্টারনাল কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্ল্যায়েন্স ম্যানুয়াল’-এর মোড়ক উন্মোচন দু’দল গ্রামবাসীর মধ্যে চরম উত্তেজনা প্রেমিকার সাথে দেখা করতে গিয়ে গনপিটুনীর শিকার প্রেমিক ॥ খেলনা পিস্তলসহ উদ্ধার করলো পুলিশ আইবিসিএফ টাস্ক কমিটির ৪১তম সভা অনুষ্ঠিত ইসলামিক ব্যাংকস কনসালটেটিভ ফোরাম দেবিদ্বারে শুভপুর মানবসেবা ফাউন্ডেশন’র ইফতার সামগ্রী বিতরণ উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন রফিকুল (সি. আর) আবরার বান্দরবানের সুয়ালকে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে স্বামী স্ত্রী দুইজনকে কুপিয়ে জখম সখিপুরে দুলাভাইয়ের কাছে ধর্ষণের শিকার এক তরুণী 

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আয়োজনে ত্রুটি দেখছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৫ জুন, ২০২২
  • ১৫৫ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের আয়োজনে ত্রুটি রয়েছে। এতো টাকা খরচ না করলেও হতো। এ টাকা যদি সিলেট, নেত্রকোণা, হবিগঞ্জের মতো জায়গায় কাজ করতো তাহলে আরও ভালো হতো বলে মন্তব্য করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।

শনিবার (২৫ জুন) সকালে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া পয়েন্টে পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগদানের সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।

বর্তমানে সারাদেশে চলমান বন্যা-দুর্যোগের সময় পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের এতো বড় আয়োজন না করলেও পারতো জানিয়ে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, কোনো কাজ থাকলে বাধা থাকবেই। বাধা অতিক্রম করে কাজ করার আনন্দ আছে।

আজ এতোকিছুর পরে এই যে পদ্মা সেতু হয়েছে, এতে যেমন আমাদের অহংকার করার কিছু নেই, আবার সমালোচনা করারও কিছু নেই। যারা এর সমালোচনা করেছে তারাও ঠিক করেছে, যারা আশান্বিত হয়েছে তারাও ঠিক আছে বলে আমি মনে করি।

উল্লেখ্য, এখন মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন সরকারপ্রধান। সেখানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করবেন।

সুধী সমাবেশে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন বাহিনীর প্রধান, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরা উপস্থিত আছেন।

এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তেজগাঁওয়ের পুরাতন বিমানবন্দর থেকে মাওয়া প্রান্তের উদ্দেশে হেলিকপ্টারে রওনা হন সরকারপ্রধান ও তার সফরসঙ্গীরা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পদস্থ কর্মকর্তারা তার সঙ্গে আছেন।

উল্লেখ্য, সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্থাপনা পদ্মা সেতু। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার। দ্বিতল এই সেতুর এক অংশ পদ্মা নদীর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্ত এবং অপর অংশ নদীর শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে যুক্ত।

একই সঙ্গে ট্রেন ও গাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা রয়েছে এ সেতুতে। চার লেন বিশিষ্ট ৭২ ফুট প্রস্থের এ সেতুর নিচতলায় রয়েছে রেল লাইন। এর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে। পদ্মা সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা।

২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল সেতুর পাইলিং ও নদীশাসনের কাজ উদ্বোধন করেন। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর খুঁটিতে প্রথম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হতে শুরু করে পদ্মা সেতুর কাঠামো।

এরপর একে একে সব ধাপ পেরিয়ে পদ্মার বুকে ৪২টি পিলারের ওপর দৃশ্যমান হয়ে ওঠে স্বপ্নের সেতু। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সেতু চালু হলে বাংলাদেশের জিডিপি ১.২ থেকে ১.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। সূত্র : ঢাকা মেইল

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com