পেন্টাগনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মার্কিন দৈনিক লস এঞ্জেলেস টাইমস এ খবর জানিয়েছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, পরমাণু সমঝোতাকে কার্যকর করতে না পারার অর্থ হবে ইরানের পক্ষ থেকে পরমাণু অস্ত্রের কাছাকাছি পৌঁছে যাওয়া অথবা যুদ্ধ লেগে যাওয়া। কাজেই সেরকম ভয়াবহ পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে অনতিবিলম্বে ইরানের সঙ্গে এই মতৈক্যে পৌঁছাতে হবে যে, কীভাবে পরমাণু সমঝোতাকে পূর্ণ মাত্রায় কার্যকর করা যায়।
গত শুক্রবার আমেরিকা ছাড়া পরমাণু সমঝোতায় স্বাক্ষরকারী বাকি দেশগুলো এক ভার্চুয়াল বৈঠক করে। ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় মঙ্গলবার বিকালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় এ সমঝোতায় স্বাক্ষরকারী দেশগুলো সশরীরে আবার আলোচনায় বসবে।
শুক্রবারের ভার্চুয়াল বৈঠকের পর এ খবর প্রচার হয় যে, আমেরিকাও ভিয়েনা বৈঠকে অংশ নেবে। সোমবার জানানো হয়, আমেরিকার ইরান বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি রবার্ট ম্যালি ভিয়েনা বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। তবে ইরান স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছে, দেশটি আমেরিকাকে পরমাণু সমঝোতার কোনো পক্ষ মনে করে না; কাজেই মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে ভিয়েনায় ইরানি প্রতিনিধিদের দ্বিপক্ষীয় কোনও সাক্ষাৎ হবে না।