1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ঠাকুরগাঁওয়ের বাজারে উঠছে নতুন আলু : দাম পেয়ে খুশি কৃষকেরা নিবন্ধন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনিবন্ধিত বাচ্চাদের বাড়ী বাড়ী গিয়ে সচেতনতামূলক বার্তা ও পরামর্শ প্রদান নেত্রকোনা পূর্বধলায় জমি উদ্ধারের সংবাদ সম্মেলন বান্দরবানে ৩৬ জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতিচারণ শীর্ষক ফ্যাসিবাদ বিরোধী আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত শুধু লোক দেখানো পরিবর্তন নয়, সবাইকে কথা বলার সুযোগ করে দেয়াই হলো সরকারের প্রধানতম লক্ষ্য -সুপ্রদীপ চাকমা ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ আর নেই পৃথিবীর ইতিহাসে কোনও স্বৈরাচার ফিরে আসার নজির নেই : চৌদ্দগ্রামে জামায়াতে ইসলামীর যুব সম্মেলনে ডা. আবঃ মুহা: তাহের দাউদকান্দিতে বারোপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির কমিটিতে আওয়ামী লীগপন্থী সদস্য সচিব, নেতাকমীদের তীব্র ক্ষোভ উপদেষ্টা হাসান আরিফের দাফন সোমবার নির্বাচনের পর নিজের কাজে ফিরে যাব: প্রধান উপদেষ্টা

পাচার হবার ৩০ বছর পর দেশে ফিরলেন রেজিয়া

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৭৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: ভারতে পাচার হওয়ার ৩০ বছর পর বাড়ি ফিরেছেন মেহেরপুর সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের সুবিদপুর গ্রামের গৃহবধূ রেজিয়া খাতুন (৫৫)।

এত বছর পরিবার ও গ্রামবাসী জানতো রেজিয়া মারা গেছেন। কিন্তু তার স্বামী আজগর আলী তাকে ভারতে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। গত ১০ নভেম্বর মেহেরপুর সদর উপজেলার শোলমারি সীমান্ত দিয়ে তিনি দেশে ফিরেন।

রেজিয়া বেগম বলেন, স্বামী আজগর আলী ও তার বন্ধু জয়নাল আবেদীন ৩০ বছর আগে তাকে ভারতে নিয়ে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেন। ভারতের জম্মু-কাশ্মিরে বন্দি ছিলাম। সম্প্রতি আমি পড়ে গিয়ে আঘাত পেলে আমার পা ভেঙে যায়। তখন কাশ্মিরের ওই পাচারকারী গোপনে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আমাকে নদীয়া জেলার পন্ডিতপুর গ্রামে পাঠান। চিকিৎসা নিতে এসে মেহেরপুরের আমিরুলের সথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে নিজের বেঁচে থাকার কথা স্বজনদের জানাই। এরপর পরিবারের লোকজন বিভিন্ন মাধ্যমে গত তিন মাস ধরে ওই পাচারকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপর ৮ লাখ টাকার বিনিময়ে তারা আমাকে মুক্তি করে নিয়ে আসেন। আমাকে পাচারের সঙ্গে জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’

রেজিয়ার বড় ভাই আনারুল ইসলাম বলেন, ‘৩০ বছর আগে আজগর আলী আমার বোনকে ভারতে বিক্রি করে দিয়েছিল। এতদিন জানতাম মারা গেছে। তিন মাস আগে আমিরুলের মাধ্যমে জানতে পারি বোন বেঁচে আছে। তাকে বাড়িতে নিয়ে এসেছি। অসুস্থ থাকায় গত কয়েক দিন চিকিৎসা করিয়েছি। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর আদালতে মামলা করেছে রেজিয়া।’

রেজিয়ার মেয়ে সালেহা খাতুন বলেন, ‘দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই, যাতে কোনো সন্তান এভাবে মা হারা না হয়।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com