1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শেরপুরে বিয়ে করতে এসে লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিল বর পক্ষ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং মারা গেছেন ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ মন্ত্রণালয়: অফিস স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড একটি ষড়যন্ত্র : সারজিস আলম সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের উৎস খুঁজে ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী ফায়ার ফাইটারের জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অংশগ্রহণ বাংলাদেশে আর কখনো চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের অস্তিত্ব রাখা হবে না : ডাঃ শফিকুর রহমান সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিতের আহ্বান মির্জা ফখরুলের ঘাতক রনিকে গ্রেফতার করেন দাউদকান্দি মডেল থানার পুলিশ গাইবান্ধায় ব্যবসায়ী শামীম হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ

প্রকল্পে দুর্নীতির সুযোগ রোধে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি ডেস্ক: প্রকল্পের বিভিন্ন পর্যায়ে যেসব দুর্নীতি ও অনিয়মের সুযোগ রয়েছে, সেগুলো রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে আশ্বাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সচিবালয়ে ক্রয় প্রক্রিয়ায় ‘পিপিএ-২০০৬’ এবং ‘পিপিআর-২০০৮’-এর বিধি-বিধান প্রয়োগের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা চিহ্নিতকরণ এবং করণীয় নির্ধারণবিষয়ক সভা শেষে এ আশ্বাস দেন তিনি।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, প্রকল্প পর্যায়ে বহুস্তরে দুর্নীতি হয়ে থাকে। প্রথমত, প্রজেক্টগুলো যেভাবে বানানো হয়, তখনই নিয়মের অনেক ব্যতিক্রম হয়। এর থেকেও বড় কথা হলো প্রকল্পগুলো যখন অনুমোদন হয়, অনুমোদনের পরে ক্রয়নীতির মাধ্যমে যাদের ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়, এগুলোর মধ্যে অনেক ফাঁক-ফোকর আছে। দেখা যায়, একই প্রতিষ্ঠান বারবার ওই প্রকল্পগুলো পেয়ে যাচ্ছে। কেন পেয়ে যাচ্ছে, এ জন্য কিছু নীতি ও নিয়ম-কানুন দায়ী।

তিনি বলেন, যতদূর পারা যায় প্রকল্পগুলো পরিকল্পনার সময়ে যেন দুর্নীতির সুযোগ কম থাকে, সেটা একটা বিষয়। আর একটা বিষয় হলো প্রজেক্ট পাস হওয়ার পর যখন ঠিকাদারকে দিয়ে বাস্তবায়ন করা হয়, সেই সময় সবচেয়ে বেশি অনিয়ম হয়। দেখা যায়, প্রজেক্টগুলো যে খরচে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তা বাড়তে থাকে। ব্যয় বাড়তে থাকে, সময় বাড়তে থাকে। এগুলো কীভাবে কমানো যায় এবং ঠিকাদারদের নিয়োগ আর একটু কীভাবে নিয়মসিদ্ধ করা যায়, সেগুলো বিবেচনা করা হচ্ছে যেন এতে দুর্নীতি কমানো যায়।

টেন্ডার ব্যবস্থায় সর্বোৎকৃষ্ট নিয়ম বলে কিছু নেই জানিয়ে এসময় পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এগুলো বিভিন্নভাবে করা হয়ে থাকে। এমন কোনো নিয়ম নেই, যেটা সবচেয়ে ভালো। কিন্তু আমাদের দেশের উপযোগী করে এতদিন পর্যন্ত যা দেখেছি সেখানে যে দুর্নীতি হয়েছে, তা কমানোর জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, যাদের দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে, টেন্ডারিং প্রক্রিয়াটায় দেশি, বিদেশি এবং বিদেশিদের সঙ্গে সহযোগী বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান এগুলোর যোগসাজশ কীভাবে কমানো যায়, সোজা কথা যেন দুর্নীতিমুক্ত করা যায় সেসব উপায় খোঁজা হচ্ছে।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, কীভাবে সর্বোৎকৃষ্ট টেন্ডারিং প্রসেস করা যায়, এটার সমাধান পৃথিবীর কোনো বইতে নেই। যেকোনো ফর্মুলার মধ্যে যদি খারাপ লোক থাকে, তাদের প্রতিরোধ করার একেবারে ফুলপ্রুফ কোনো উপায় নেই। এর মধ্যে যতদূর কমানো যায় সেটা চিন্তা করতে হবে। শুধু আমাদের জন্য না, ভবিষ্যতের জন্যও।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com