1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
জয়পুরহাটে বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠি ডিআরইউ ইফতার মাহফিল বিএনপির মির্জা আব্বাস, জামায়াতের ড. শফিকুর রহমানসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন রাউজানে ইংল্যান্ডের এম এন্ড সি সাচি গ্রুপ শতাধিক পরিবাররকে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটির ১৪ বছরে পদার্পণ: ইফতার মাহফিলের মধ্য দিয়ে নতুন স্বপ্নের যাত্রা অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম ইফতার মাহফিল শখ ও সানন্দার উদ্যোগে আলোচনা ও ইফতার মাহফিল মনোহরদীতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত পল্লী কবি জসীম উদ্দীন এর-৪৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী বোয়ালখালী প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  ঐক্যবদ্ধ ও সুসংগঠিত থাকলে কেউ ক্ষতি করতে পারবে না – আমিনুল হক

প্রমাণ মিলেছে ‘আয়নাঘরের’, অভিযোগ ৪০০

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৬২ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি ডেস্ক: আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশন ‘আয়নাঘরের’ প্রমাণ পেয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) গুলশানে বলপূর্বক গুম সংক্রান্ত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য জানান।

তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী জানান, কমিশন ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) ভবনে গিয়ে দোতলা ভবনটিতে ২২টি সেল খুঁজে পায়, যেগুলো কাউকে বন্দী রাখার জন্য ব্যবহৃত হতো।

তিনি বলেন, কমিশন কাজ শুরুর পর গত ১৩ কার্যদিবসে তাদের কাছে মোট ৪০০টি অভিযোগ জমা পড়েছে। কমিশন ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) ভবনে গিয়ে দোতলা ভবনটিতে ২২টি সেল খুঁজে পায়, যেগুলো কাউকে বন্দী করে রাখার জন্য ব্যবহৃত হতো।

মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‌‘যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে জোরপূর্বক গুমের শিকার হয়েছেন, তাদের অভিযোগ আমরা আমলে নিয়েছি। আমরা অভিযুক্তদের তলব করব। তারা কমিশনে হাজির না হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

তিনি বলেন, ‘বেশিরভাগ অভিযোগই র‌্যাব, পুলিশের গোয়েন্দা শাখা, ডিজিএফআই ও কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) বিরুদ্ধে। আমরা ২৫ সেপ্টেম্বর আয়নাঘর এবং ১ অক্টোবর ডিবি ও সিটিটিসি প্রাঙ্গন পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। আমরা সেখানে কোনো বন্দী খুঁজে পাইনি। কারণ, আমাদের মনে হয় বন্দীদের সবাইকে গত ৫ আগস্টের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’

গত ২৭ আগস্ট হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করে সরকার। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তির সন্ধানে এ কমিশন করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com