1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আজ লামা উপজেলায় জেলা পরিষদের গেস্ট হাউসে বিএনপির ইফতার মাহফিল সম্পন্ন হয়। রাজশাহী ট্রাক মালিক সমিতির সাবেক সভাপতির শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন পদ্মার গোয়ালন্দ থেকে পাকশী চ্যানেলে বালু উত্তোলন বন্ধের নির্দেশ গজারিয়ায় মেঘনা নদী থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার রাজধানীতে গরিব-দুস্থদের মাঝে ইফতার বিতরণ করলেন যুবদল নেতা মিরাজ ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ইপিজেডে অনৈতিক চাঁদাবাজি অভিযোগে জাতীয় নাগরিক কমিটির ২ সদস্য কে আটক করেছে পুলিশ সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমধর্মী ফুডি’র আয়োজন ইফতার ও সাহরী ফেস্ট ২০২৫ শুরু হতে যাচ্ছে নাগরপুরের গয়হাটা ইউনিয়ন ছাত্রশিবিরের ইফাতার ও SSC পরিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠিত ২৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে বাবা পেলেন ছেলের ছিন্নভিন্ন লাশ

প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে তৈরি করা একটি স্কুল যার নাম মিতালি আইডিয়াল স্কুল

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫
  • ৩৮ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি প্রতিনিধি : প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে তৈরি করা একটি স্কুল যার নাম মিতালি আইডিয়াল স্কুল। যা শ্যামপুর থানাধীন পশ্চিম জুড়াইনস্থ পুরাতন ৫/৩/ই নতুন ৩ আই জি গেট জয়নাল আবেদীন রোড এ অবস্থিত। যার পথচলার শুরুটা হয়েছিল তিন জন শিক্ষানুরাগী মহান ব্যক্তির শিক্ষানুরাগের ফলে ১৯৮৪ সালে। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় যে, মালিক ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদার তার প্রথম স্ত্রী শিরিন হক এবং ছোট ভাই শাহজাহান তালুকদার মিতালী কিন্ডারগার্ডেন নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ১৯৮৪ সালে। কালের বিবর্তনে চড়াই উৎরাই পেরিয়ে স্কুলটির বর্তমানে এই অবস্থা। ডাঃ সিরাজুল হক তালুকদারের প্রথম স্ত্রী শিরিন হক মারা যাওয়ার পর স্কুলটি বন্ধ হয়ে যায় শিক্ষানুরাগী সিরাজুল হক তালুকদার স্কুলটিকে পুনরায় চালু করার জন্য ২০০৬ সালের জুন মাসের ১২ তারিখ মোসা: শাহানা খানম কে বিবাহ করেন। মোসা শাহানা খানম ও বেশ কিছু দিন মিতালী কিন্ডার গার্ডেন স্কুলটা পরিচালনা করেন প্রধান শিক্ষক হিসাবে। একটা সময় তিনিও ব্যর্থ হন এবং পুনরায় স্কুলটি বন্ধ হয়ে যায়। স্কুল বাড়িটি তখন পরিত্যাক্ত বাড়িতে পরিণত হয়। পরিত্যক্ত স্কুল বাড়িটিতে বিভিন্ন ধরনের নেককারজনক কর্মকাণ্ড সংঘটিত হতো যা সুশীল সমাজে কাম্য নয় । আরও যানা যায় যে ডা: সিরাজুল হক তালুকদার আগেও আরও কয়েক জনের কাছে বাড়ি টা ভাড়া দিয়েছিলেন কিন্তু কেউই সুফল করতে পারেন নাই অপশক্তির আক্রমণ ও অত্যাচারে ফলে তারা চলে গেছেন। এমন কি তারা বাড়ি ভাড়ার অগ্রিম টাকা ও ফেরত নিতে আসেন নাই। মিতালি আইডিয়াল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা জান্নাতুল ফেরদৌসী শুরু থেকে আজঅবধি নানামুখী আক্রমণ অত্যাচার ও মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি টিকিয়ে রাখতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি মালিক ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদার কে কথা দিয়েছিলেন এখন আর তিনি বেচে নেই তাকে দেওয়া কথা এবং জান্নাতুল ফেরদৌসীর সারা জীবনের অর্জিত সমস্তকিছু বুঝে হোক আর না বুঝেই হোক তিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান টিকে বাচিঁয়ে রাখতেই বিনিয়োগ করে ফেলেছেন। ফলে সব অপশক্তির হুমকি ধামকি ভয় ভীতি অত্যাচার নিরবে হজম করে টিকে ছিলেন এবং স্কুল টিকে উত্তর উত্তর উন্নয়ন সাধনের জন্যে দিনরাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন যা ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদারের প্রথম স্ত্রীর দুই ছেলে সামিউল পারভেজ রিপন এবং শাফিউল পারভেজ শাওন বিষয়টা বুজতে পারেন নাই। হয়তোবা তাই তারা প্রকাশক, শিক্ষানুরাগী সমাজ সেবি কলম যোদ্ধা ডাক্তার জান্নাতুল ফেরদৌসীর সাথে হঠাৎ করে এই আচরণ করে বসলেন যা কখনোই কাম্য ছিল না। কেননা তাদের ই পিতা মাতার সম্মান স্বপ্ন এবং ইচ্ছে পুরনের জন্যই জান্নাতুল ফেরদৌসী তার সমস্ত কিছু এমনকি তিনি নিজেকে ও উৎসর্গ করে দিয়েছেন মানব কল্যাণে মানবিক মূল্যবোধ জাগ্রত করার জন্য, নান্দনিক মানুষ গড়ার জন্য। হয়তো তারা না বুঝেই কোনো অপশক্তির পাতা ফাঁদে পা ফেলে আটকে গেছেন যা তারা বুঝতেই পারছেন না বা বুঝতে পারলেও বের হওয়ার মতো রাস্তা খুঁজে পাচ্ছেন না।
যে-ভাবে মালিক এবং ভাড়াটিয়ার মধ্যে পরিচয় হয়েছিল:- ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদারের নিজ বাড়ি এ / দুই রিভারভিউ প্রজেক্ট এর নিচতলায় মিতালী ফার্মেসি ছিল। ইখতিয়ার হোসেন ভাড়া নিয়ে ঔষধ ব্যবসা করতেন সেখানেই ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদারের সাথে জান্নাতুল ফেরদৌসীর প্রথম পরিচয়। মিতালি ফার্মেসিতে যখন তাদের পরিচয় হয় তখন সময়টা ছিল ২০১৭ সাল। তখন প্রায় সময় ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদার ওনার চেম্বার এসে বসতেন এবং স্কুলটার ব্যাপারে সমস্ত স্মৃতি উপস্থাপন করতেন এভাবেই একদিন তিনি তাকে প্রস্তাব দেন তিনি যেন স্কুলটা তার দায়িত্ব নিয়ে আজীবন বাঁচিয়ে রাখার জন্য কাজ করেন। জান্নাতুল ফেরদৌসী তখন বলেন “শিক্ষকতা আমার প্রফেশন নয় আমি পারবো না” কিন্তু প্রায় ৮ মাস তিনি নানাভাবে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন তারপর ছোট ভাই শাহজাহান তালুকদার এবং দ্বিতীয় স্ত্রী মোসা: শাহানা খানম এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। তাদের সকালের অনুপ্রেরণা এবং বিভিন্ন প্রকার যুক্তি তথ্য উপাথ্য আবেগ আপ্লূত স্মৃতি তাকে দুর্বল করে দেয় বিশেষ করে তার কোনো সন্তান না থাকায় তিনি চিন্তা করেন শিশুদের নিয়ে কাজ করতে পারবো ওদের মুখ দেখলেই আমাদের সন্তানের মুখ দেখতে পাব সেই প্রত্যয়ে তিনি মানবিক মূল্যবোধ সমৃদ্ধ মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে নিজেকে ভাবতে থাকেন এবং মানসিকভাবে প্রস্তুত হন তারপর সিদ্ধান্ত নেন । তখন তাকে প্রস্তাব দেন “আমি যায়গা দেব আর সমস্ত বিনিয়োগ আপনার, আপনি আমাকে মাসে মাসে ভাড়া দিবেন এবং আপনার থাকার জন্য পিছনে বারান্দা সহ আরও একটা রুম দিব আপনি সেখানেই থাকবেন ” তখন জান্নাতুল ফেরদৌসী লালকুঠি বাগান বাড়ির বাসায় থকতেন এবং সেখান থেকে চেম্বারে আসা- যাওয়া করতেন। তারপর দুই জনের মধ্যে শর্তানুযায়ী চুক্তিনামা সম্পাদিত হয় এবং কিন্ডারগার্ডেন স্কুলটিকে কলেজ করার চিন্তায় তারা নাম পরিবর্তন করে মিতালী আইডিয়াল স্কুল রাখার সিদ্ধান্ত ও গ্রহণ করেন। যাতে করে সহজে মিতালী আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ বানানো যায়। ২০১৯ সাল থেকে তিনি ভাড়াকৃত স্কুলবাড়িটিতে কাজ শুরু করেন প্রায় এক বছর সময় চলে যায় স্কুলবাড়িটির নির্মাণ পুননির্মাণ এবং সংস্কারের কাজ করতে ২০২০ সালে প্লে থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত শিশু ভর্তি নিয়ে স্কুলের কার্যক্রম শুরু করেন সে বছরেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ করোনা শুরু হয় এবং স্কুল টা সরকারি নিয়মে বন্ধ রাখা হয়। সেই সময় মালিক ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদার মারা যান। তিনি মারা যাওয়ার পর থেকে কেয়ার টেকার কামাল, ওনার ছেলে মাহিন, ম্যানেজার আওয়াল,ওনার ছেলে হামিম, ছোট মনো প্রথম স্ত্রীর ছোট ভাই এসে ভাড়া নিয়ে যেতেন এবং কখনো কখনো তিনি নিজে যেয়েও ভাড়া দিয়ে আসতেন । সমস্ত ভাড়ার রিসিট স্কুলের আলমারিতে সংরক্ষিত থাকত আয় ব্যয় খাতা সহ। এমতোবস্থায় ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসের ১ তারিখ তার বানানো স্কুলবাড়ির গেটে একটা ভাড়াটিয়া উচ্ছেদের নোটিশ লাগানো দেখতে পান অফিস সহকারী। তিনি নোটিশ টি তুলে ফেলতে বলেন। ভর্তি চলাকালীন সময়ে এই নোটিশ খুব ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তারপর তিনি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে ব্যারিস্টার আফতাব উদ্দিন স্যাহেবের কাছে যান এবং তিনি নোটিশের জবাব পাঠিয়ে দেন। প্রথম স্ত্রীর দুই ছেলে রিপন শাওন এর সাথে ব্যারিস্টার উদ্দিন প্রাইভেট চেম্বার এ উভয় পক্ষ বসেন সবকিছু জানার পরে তারা অস্ট্রেলিয়া ও কানাডায় চলে যান। তারপর তারা আর কোন প্রকার যোগাযোগ করেন নাই ভাড়াও কেউ নিতে আসে না। ভাড়া দিতে গেলেও তার কাছ থেকে কেউ ভাড়া নিতে রাজি হয় না। তখন ২০২৩ সালের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি মাসের ভাড়া পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেন সেটাও ফেরত আসে। তখন চুক্তিনামা অনুযায়ী সাহানা খানম এর কাছে ভাড়া দিতে থাকেন । “উল্লেখ্য ডাক্তার সিরাজুল হক তালুকদা তার ছেলেদের সাথে কবি জান্নাতুল ফেরদৌসী কে কখনো পরিচয় করিয়ে দেননি এবং এটাও বলেছিলেন ওরা আমার ওরোজ জাত সন্তান অগোরে কোটি কোটি টাকার অ্যাসেট দিয়েছি ওরা কোটি কোটি টাকার মালিক অস্ট্রেলিয়া কানাডায় থাকে ওখানেই সেটেল এই স্কুলের দিকে ওরা ফিররাও তাকাইবো না শুধুমাত্র এই স্কুলের জন্যই দ্বিতীয় বিয়ে করছি আমার অবর্তমানে আপনার আপা সবকিছু দেকবেন। আমাগো ছেলে মেয়েরা কখনো এখানে আসবেই না ” সত্যি বলতে তিনি যখন মারা যান তখন ও তার ছেলেরা দেশে আসেন নাই, সারারাত লাশের সাথে জান্নাতুল ফেরদৌসী আর ম্যানেজারের ছেলে হামিম বসে ছিলেন আর যারা উপস্থিত ছিলেন তারাও যার যার মত ঘুমিয়ে ছিলেন। তিনি খুব অবাক হয়েছিলেন সেদিন কিন্তু তখন ও তিনি ভাবতেও পারেননি আজকের এই দিন টি তাকে দেখতে হবে। মোসা: সাহানা খানম তার স্বামীর কথা রেখেছেন তিনি স্কুলের মাথার উপরে বটবৃক্ষের ছায়ার মত এখনো আছেন। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসের আনুমানিক ২৫ কি ২৬ তারিখ রিপন, সাবানা,রুহুল আমিন, আরও অজ্ঞাত ১০/১২ জনকে নিয়ে মিতালী কিন্ডারগার্ডেন স্কুলের পিছনে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘর গুলোকে ভেঙে নতুন ঘর তৈরি করার জন্য স্কুলের বড় গেটের চাবি নিয়ে কাজ শুরু করেন। এবং হঠাৎ করে ২৭ তারিখ স্কুল রুমের পেছনের বাউন্ডারি ওয়াল ভেঙে তারা (শাওন, রিপন, রুহুল আমিন, সেলিম, সাবানা, রাজিয়া, বিপাশা সহ অজ্ঞাত আরও ১০/১২ জন) স্কুলের মধ্যে ঢুকে পরেন। ডিসেম্বর মাস ভর্তি কার্যক্রম চলমান চিল কিন্তু স্কুল বন্ধ থাকায় তারা ভাঙচুর ও লুটপাট শুরু করে। তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ায় জান্নাতুল ফেরদৌসী এবং শিক্ষক ফাহমিনা পারভীন এর চিৎকার চেঁচামেচি শুনে কয়েকজন এলেও তাদের অবস্থা দেখে তারা নীরব হয়ে যান কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে প্রধান শিক্ষক জান্নাতুল ফেরদৌসী এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক ফাহমিনা পারভীন ভীষণ ভয়পেয়ে স্কুল থেকে বের হয়ে যান। জান্নাতুল ফেরদৌসী স্থানীয় কয়েক জন এর কাছে যেয়ে কোন সুরাহা না পেয়ে পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতির কাছে যান তিনিও তেমন কোনো সমাধান না দিতে পেরে আইনের সাহায্য সহযোগিতা নিতে বলেন। তখন তিনি শ্যামপুর থানায় যান কিন্তু ওসি শ্যামপুর থানায় মামলা না নিয়ে অভিযোগ নিতে বলেন, অভিযোগ করার পর ঘটনা স্থানে যান তদন্ত অফিসার শাহ আলম (২) তিনি যখন সেখানে উপস্থিত হন তখন সবাই সেখান থেকে সরে যায় অনেক চেষ্টা করে ফোনে কথা বললেন কিন্তু তদন্ত অফিসার শাহ আলম সাহেব কে তারা আমলেই নিলেন না এবং কোনো প্রকার কথা না শুনে পরের দিন আবার ব্যপক ভাংচুর লুটপাট করে থানায় ফোন দেওয়ার পরেও কারো কাছ কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা না পেয়ে আবার থানায় যায় এবং অনেক কালক্ষেপণের পর রাত ১২ টা পেরিয়ে ২৮/৩/২৫ থানায় আর একটা জিডি হয়, জিডি ট্রাকিং নম্বর BB0ID9,জিডি নং১৫২৫, কিন্তু তাতেও তারা থানাকে কোনো প্রকার আমলে না নিয়েই ভাংচুর লুটপাট করতে থাকে সাহায্যর জন্য ছুটাছুটি করতে থাকেন জান্নাতুল ফেরদৌসী সেনাবাহিনীর কাছে ও যান অথচ কারো কাছ থেকে কোনো সাহায্য না পেয়ে কোটে যান ডিসেম্বর মাস কোট বন্ধ থাকায় ভাড়াটিয়া হিসেবে কোট থেকেও কোনো সাহায্য না পেয়ে আবার থানায় যান ওসি কে রিকুয়েষ্ট করেও শেষ রক্ষা করতে পারেন নি স্কুল টা কে। যখন ওসি শ্যামপুর কে তারা কোনো প্রকার আমলেই নিচ্ছিলেন না তখন ওসি শ্যামপুর, মোসা সাহানা খানম কে আনতে বলেন এবং তদন্ত অফিসার সাহ আলম সাহেব কে সতর্কীকরণ নোটিশ দিতে বলেন। তখন তিনি শ্যামপুর মডেল থানার জিডি নং ১৬৩৯, ১৫৪ ধারার একটা সতর্কীকরণ নোটিশ প্রদান করেন সেখানে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে যে বিবাদমান সমস্যা বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে সমাধান করিয়া নিবেন। নোটিশের শর্ত ভঙ্গ করিয়া উক্ত ভূমিতে কোন প্রকার শান্তি শৃঙ্খলার অবনতি ঘাটাইলে দায়ী পক্ষের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। অথচ সেই নোটিশ অমান্য করে কোন অশুভ শক্তির প্রভাবে তারা স্কুল ও বাসাবাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর লুটপাট করতে পারে তা বোধগম্য নয়।
তারপর প্রথম পক্ষ মালিক সিরাজুল হক তালুকদার তার সম্পাদিত চুক্তিনামায় যাকে প্রথম পক্ষ হিসাবে নির্দেশনা প্রদান করে গেছেন তাকে আনা হয় কিন্তু কিছুতেই কিছু সুরাহা হয় না ধ্বংসের মুখে পরে হাবুডুবু খেতে থাকেন মানবিক মানুষ জান্নাতুল ফেরদৌসী শেষ হতে থাকে তার সারা জীবনের সবকিছু অথচ সব ঘটনাই ঘটতে থাকে আইনের সামনে প্রতিকার বিহীন তবুও আশায় বুকবাঁধা মানুষ জান্নাতুল ফেরদৌসী স্থানীয় ভাবে গন্যমান্য ব্যক্তিদের সহায়তায় ন্যায় ও নায্যতার চেষ্টা করতে থাকেন। ইতোমধ্যে স্কুল ও বাসাবাড়ির মালামাল আসবাব পত্র দলিল কাগজপত্র, বর্ণধারা প্রকাশনার প্রায় ২০ লক্ষ টাকার বই, লাইব্রেরীর বই, স্কুলের শিশুদের বই, ছাপানো খাতা, নতুন বছরের ডাইরি, নগদ টাকা, সোনা গহনা, ব্যাংকের এটিএম কাড, এন আইডি কার্ড, পাসপোর্ট ড্রাভিং লাইসেন্স সম্মাননা স্বাড়ক মহামুল্যবান সবকিছু সরিয়ে ফেলে এবং আত্মসাৎ করে আত্মসাৎ করে জান্নাতুল ফেরদৌসীর নামে একটা মিথ্যা মামলা দায়ের করে ফাহমিন ফেরদৌস বিপাশা ৬/০১/২০২৫, ১০৭/১১৭ ধারায় বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের আদালত, ঢাকা, পিটিশন মামলা নম্বর ০৮/২০২৫, (শ্যামপুর) এবং বিজ্ঞ চীপ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, ঢাকা, সিআর মামলা নং ৫/২০২৫ (শ্যামপুর)।
এত কিছুর পরেও ধৈর্যের সাথে নির্বাক হয়ে সমস্ত কিছু হয়ে যেতে যেতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এক পর্যায়ে তিনি উকিলের পরামর্শ নেন এবং নিরুপায় হয়ে বিজ্ঞ চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, ঢাকা। সি আর মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর ২০/২০২৫। মামলা টি শ্যামপুর থানাধিন তদন্ত রিপোর্ট এর অপেক্ষায়। একজন নান্দনিক মানুষ ভর্তি ফি ছাড়া শিশুদের মিতালি আইডিয়াল স্কুলে বিনা বেতনে অল্প বেতনে শিশুদের পড়ালেখার দায়িত্ব নিয়ে শিক্ষা বিস্তার, স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক উন্নয়ন নিরক্ষরতা দূরীকরণ, হস্তশিল্প প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক মুক্তি সহ সংস্কৃতি উন্নয়ন সাধনসহ নানামুখী উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছেন। যারা মিতালি আইডিয়াল স্কুলে এই ধরনের অপ্রীতিকর নেককারজনক কর্মকান্ড ঘটিয়েছেন তাদেরকে যথাযথ শাস্তি ও ন্যায় বিচার দাবি করছে জান্নাতুল ফেরদৌসী সেই সাথে যত দ্রুত স্কুলের কার্যক্রম শুরু করা যায় সেই দিকে সকলের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com