1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশের শ্রম আইনকে বৈশ্বিক মানদণ্ডে নিতে চান প্রধান উপদেষ্টা কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি, অপপ্রচার বন্ধে ডিএমপির অনুরোধ ৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে সূত্রাপুর থানায় মামলা মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে বিতাড়িত স্বৈরাচার: তারেক রহমান শিক্ষার্থীদের শান্ত থাকার আহ্বান সরকারের ৩ কলেজের সংঘর্ষে আহত ১৫ শিক্ষার্থী ঢামেকে যোগ্যতা ও মেধায় পুলিশে চাকরি পেলেন লক্ষ্মীপুরে ৫০ জন ঠাকুরগাঁওঃ এক মঞ্চে ৩ শিক্ষক ও ৪ কর্মচারীর বিদায় সংবর্ধনা *মেডিকেল প্রফেশনালদের জন্য মাস্টারকার্ড, লংকাবাংলা ও বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশনের কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ড চালু* ঢাকায় সুদমুক্ত ঋণের প্রলোভন, লক্ষ্মীপুরে আটক ১১

ফেসবুকে নিষিদ্ধ তসলিমা নাসরিন!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৫০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: কিছুদিন আগেই ফেসবুক তাকে ‘মৃত’ ঘোষণা করেছিল। এবার ফের সাময়িক নিষিদ্ধ তসলিমা নাসরিন। কী কারণে? ভক্তদের অনুমান, তার জ্বলন্ত লেখা, বিতর্কিত পোস্ট সম্ভবত এর নেপথ্য কারণ। ২১ ফেব্রুয়ারিও মাতৃভাষা নিয়ে ফেসবুকে লিখেছিলেন তসলিমা নাসরিন।

মাতৃভূমি বাংলাদেশে রেখে আসা স্মৃতি ভাগ করে নিয়েছিলেন লেখিকা। কিভাবে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়? তারই এক টুকরো উঠে এসেছিল তার লেখায়। ভারতের একটি সংবাদমাধ্যমের পডকাস্টে নিজের জমে থাকা অনুভূতি প্রকাশ করেছিলেন। ভাষা দিবস তাকে কি ‘ফেরত উপহার’ দিল? ফেসবুকে সাময়িক নিষিদ্ধ তিনি। নিষিদ্ধ তার পোস্ট! লেখিকা সে কথা ব্যঙ্গের সুরে জানিয়েছেন তার ফেসবুকে, ‘আমার জন্য একুশে ফেব্রুয়ারির উপহার!’

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে তিনি দেখিয়েছেন, কিভাবে ধাপে ধাপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে তাকে। ফেসবুকের নিয়মে, ২৮ দিন তার পোস্ট সবার নীচে থাকবে। ৪৫ ঘণ্টা তিনি কোনও পোস্ট বা মন্তব্য লিখতে পারবেন না। আগামী ৫ দিন তিনি কোনও ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিতে পারবেন না।

তসলিমা তার শাস্তির নমুনা পেশ করতেই এবার তার হয়ে মুখ খুলেছেন ভক্তরা। কারও যুক্তি, ‘রিচ নিয়ে বড় সমস্যা দেখি না। আপনার পোস্ট যারা পড়েন, তারা খুঁজেই পড়েন।

কেউ স্পষ্ট দাবি করেছেন, এগুলো ঘটে পোস্ট রিপোর্ট হয় বলে। তোমার শত্রুর অভাব নেই। কারওর মতে, আপনার পোস্টে অপ্রিয় সত্য থাকে বলেই এ রকম হয়। প্রমাণ করে, এখনও নিরীহ কিছু শব্দ সত্যি হলে কতটা শক্তিশালী হতে পারে।

১৭ জানুয়ারি শাঁওলি মিত্রর মৃত্যুর পরেই মৃত্যু সংক্রান্ত একটি পোস্ট দিয়েছিলেন তসলিমা। সেই পোস্টে তার ইচ্ছের কথা জানিয়েছিলেন। প্রথম পংক্তিতেই লিখেছিলেন, ‘আমি চাই আমার মৃত্যুর খবর প্রচার হোক চার দিকে। প্রচার হোক যে, আমি আমার মরণোত্তর দেহ দান করেছি হাসপাতালে, বিজ্ঞান গবেষণার কাজে।’ এটুকু পড়েই ফেসবুক বুঝে নিয়েছিল, লেখিকা আর বেঁচে নেই! সঙ্গে সঙ্গে তার আইডিতে ‘রিমেমবারিং’ শব্দের যোগ হয়।

মার্ক জুকারবার্গ এবং তার দলের এই কীর্তিকলাপ হজম করতে কষ্ট হয়েছিল ভক্তদের। তাদের দাবি, পুরো পোস্ট পড়লেই স্পষ্ট তসলিমা শাঁওলি মিত্রের আদলে একটি শেষ ইচ্ছাপত্রের ভাবনা জানাতে চেয়েছেন। সেসব না বুঝে জীবিতকে কী করে ‘মৃত’ বানিয়ে দিল নেটমাধ্যম? সে সময়েও লেখিকা বিদ্রূপ করে লিখেছিলেন, জিহাদিদের প্ররোচনায় ফেসবুক আমাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছিল প্রায় ২১ ঘণ্টা আগে। এই ২১ ঘণ্টায় আমি পরকালটা দেখে এসেছি।

গত নভেম্বরেও একইভাবে ফেসবুক নিষিদ্ধ করেছিল তাকে। সেই সময়ে তসলিমার দাবি ছিল, জেহাদ, জেহাদি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কিছু লিখলেই আমার মতো একজন মানবাধিকার কর্মীকে নিষিদ্ধ করছে ফেসবুক।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com