বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয় হয় এক তরুণীর সঙ্গে মালয়েশিয়া প্রবাসী আশিকের। একপর্যায়ে পরিচয় থেকে হয় প্রেমের সম্পর্ক। এরইমধ্যে ১৮ আগস্ট দেশে আসেন আশিক। দেখা করেন প্রেমিকা তরুণীর সঙ্গে।
পরে বিয়ের প্রলোভনে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেন আশিক। পরবর্তীতে ওই তরুণীকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানান আশিক। এ ঘটনায় মামলা করেন ওই তরুণী। ঘটনাটি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের।
এদিকে বিয়ের কথা বলে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে আশিকের মা নেছা লাভলীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে গত
রোববার ভুক্তভোগী তরুণী বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে মামলা করেন। অভিযুক্ত আশিকুর রহমান কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের বাসিন্দা। তিনি মালয়েশিয়া প্রবাসী।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সাদেকুর রহমান বলেন, ওই তরুণীর সঙ্গে মালয়েশিয়া প্রবাসী আশিকের মোবাইলে পরিচয়ের পর প্রেম হয়। ১৮ আগস্ট আশিক দেশে আসেন এবং ওই প্রেমিকা তরুণীর দেখা করেন।
পরে বিয়ের কথা বলে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে তিনি। পরবর্তীতে তাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানান আশিক।
তিনি আরো বলেন, বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন ওই তরুণী। পরে এই মামলায় আশিকুরের মা নেছা লাভলীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।