আসলাম ইকবালঃ
‘বাংলার আপামর জনগনের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ আগুন নিভে যাবে নাগো, নিভে যাবে না’, বঙ্গমাতা।
‘রেনু শুধু আমার স্ত্রী নয়। বিপদে বন্ধু কর্মে সাথী, সংগ্রামে শক্তি, হতাশায় প্রেরণা, জীবনের আলো। রেনু আমার জীবনে এসেছিল বলেই আমি আজ শেখ মুজিব, মুজিব’- বঙ্গবন্ধু।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী, তার আজীবনের সংগ্রামী সহযাত্রী ফজিলাতুন নেছা মুজিব ওরফে রেণুর, জীবন কাহিনী নিয়ে রচিত গবেষনা মুলক যাত্রাপালা ‘বঙ্গমাতা’ ২৬ আগস্ট, বাংলাদেশ শিল্পকলার ষ্টুডিও থিয়েটারে, সন্ধ্যা ৭টায় প্রথম শুভ মঞ্চায়ন হয়েছে। বঙ্গমাতা রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন পালাকার ও অভিনেতা মিলন কান্তি দে। দেশ অপেরা, চট্টগ্রাম এর পরিবেশনা ও আয়োজনে ছিলেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী। বঙ্গমাতার প্রযোজনা অধির্কতা আব্দুর রাজ্জাক। মিলন দাদা বলেন-‘বঙ্গমাতা’ যাত্রাপালা মঞ্চায়ন কালে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টে সেই নির্মম হত্যাকান্ডে যাদেরকে হারিয়েছি বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতাসহ সকল শহিদদের সশ্রদ্বাচিত্রে স্বরণ করি। অভিনয়ে ছিলেন-বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে-এম আলীম, বঙ্গমাতার চরিত্রে-পূরবী সরকার, আব্দুল হাশেম, আলীনুর, মতি, এম আলম লাভলু, আবুল কালাম আজাদ, মিলন কান্তি দে, আবুল ফজল, আব্দুর রশীদ, হাশেম, মনিমালা, জহির, আল আমিন ও অন্যান্য চরিত্রে- অমিত অধিকারী, এজাজ, আনিস, পারুল, আাঁখি। স্মারক-চন্দন সাহা, যন্ত্র সংগীতে-শাবিজ উদ্দিন, কমল মাস্টার ও পোষাক-নয়ন শেখ। ছবি সংগ্রহঃ অমিত ও মিন্টু।