ওই গ্রামের ইউপি সদস্য তেরাই মিয়া জানান, ওই কিশোরীর ভাই তাকে জানিয়েছে, সোমবার রাতে গোসল করছিল নির্যাতনের শিকার কিশোরী। গরমের কারণে পরিবারের লোকজন বাড়ির বাইরে পায়চারি করছিলেন। এ সুযোগে বসতঘরে ঢুকে ইমনসহ কয়েকজন ওই কিশোরীকে মুখ বেঁধে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। কিশোরীর গোঙানি শুনে পরিবারের লোকজন এগিয়ে গেলে ইমনসহ তার সঙ্গীরা পালিয়ে যায়।
তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাটি শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশকে জানানো হয়। ওই কিশোরীকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলাউদ্দিন বলেন, কিশোরীর পরিবার আমাদের থানায় বিষয়টি জানিয়েছে। আমরা পুলিশ পাঠিয়েছি। পুলিশ অভিযুক্তকে আটক করেছে। তাকে জিজ্ঞাসবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।