বিএমডব্লিউ জি-৩১০ আরআর মডেলে থাকছে ৩১২.২ সিসির লিকুইড কুলড ইঞ্জিন। তবে এই ইঞ্জিনে পৃথক টিউনিং করতে পারে বিএমডব্লিউ। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৬০ কিলোমিটার গতিতে ছুটবে এই বাইক। এতে থাকছে ট্রাই কালার প্যাটার্ন। সেখানে কোম্পানির সিগনেচার লাল ও নীল রং দেখা গেছে। সঙ্গে রয়েছে সাদা রঙের সমন্বয়।
টিভিএস অ্যাপাচি আরআর ৩১০ থেকে এ মোটরসাইকেল অনুপ্রাণিত। সেই বাইকের সঙ্গে নতুন বিএমডব্লিউ বাইকের ডিজাইনে তেমন পার্থক্য চোখে পড়েনি। এ বাইকের ফ্রেমে লাল রঙে দেখা যাবে। এ ছাড়াও থাকছে কালো রঙের অ্যালয় হুইল। এ বাইকে সাদা মনোশক দেখা গেছে। ডিজাইনের সঙ্গেই এ বাইকে একই ইঞ্জিন ব্যবহার করবে বিএমডব্লিউ। সঙ্গে থাকবে একই ট্রান্সমিশন। অ্যাপাচির মতোই এ বাইকেও ভার্টিকাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার থাকছে।
বিএমডব্লিউ জি ৩১০ আরআরে থাকবে ৩১২ দশমিক ২ সিসি লিকুইড কুলড ইঞ্জিন। তবে এ ইঞ্জিনে পৃথক টিউনিং করতে পারে বিএমডব্লিউ। অ্যাপাচি আরআর ৩১০ মডেলে সর্বোচ্চ ৩৪ পিএস শক্তি ও ২৭ দশমিক ৩ এনএম টর্ক পাওয়া যায়। তবে রেইন ও আর্বান মোডে চালালে এ বাইকের পারফর্মেন্স কিছুটা কমে যায়। সেক্ষেত্রে ২৫ দশমিক ৮ বিএইচপি শক্তি ও ২৫ এমএম টর্ক পাওয়া যায়।
যদিও পাচি আরআর ৩১০ ও বিএমডব্লিউ জি ৩১০ আরআরে সর্বোচ্চ গতি ও অ্যাকসিলারেশনে কোনো পার্থক্য থাকার সম্ভাবনা কম। মাত্র ৭.১৭ সেকেন্ডে ০-১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ছুটবে এ বাইক। সর্বোচ্চ ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ছুটবে এ বাইক। সামনে ৩০০ এমএম ও পেছনে ২৪০ এমএম ডিস্ক ব্রেক থাকবে। সব মডেলেই থাকবে ডুয়াল চ্যানেল এবিএস।