1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রংপুর প্রেসক্লাব সরকারী নির্দেশ অমান্য-রাষ্ট্রীয় কাজে বাঁধা :বহিস্কৃত সদস্যদের নামে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মামলার দায়ের জুলাই বিপ্লব শি‌খি‌য়ে‌ছে, কোন কিছুই অসম্ভব নয় : তথ্য ও সম্প্রচার স‌চিব মনোহরদীতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে থানার পুকুরে পড়ে ছিল লুট হওয়া চায়না রাইফেল   সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত তরুণ প্রজন্মের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম :আমিনুল হক ঠাকুরগাঁওয়ে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষাবাদের উদ্বোধন *দেশের সর্ববৃহৎ এক্সপো ভিলেজের যাত্রা শুরু* “সিরাজনগর দরবার শরীফের ৫০তম উরসে আউলিয়া ও আন্তর্জাতিক সুন্নী মহা সম্মেলন সম্পন্ন” দাউদকান্দিতে সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতের মতবিনিময়

বিশ্বের অনন্য অনুসরণীয় নারী হচ্ছেন বঙ্গমাতা: এনামুল হক শামীম

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১০ আগস্ট, ২০২১
  • ১৮২ বার দেখা হয়েছে

আজ দুপুরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে “বঙ্গবন্ধুর জীবনে বঙ্গমাতা” শীর্ষক স্মারক বক্তৃতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সচিবালয় নিজ দপ্তর থেকে অনলাইনে সংযুক্ত হন উপমন্ত্রী।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য ড. ফারজানা হকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপ-উপচার্য ড. নুরুল আলম, অধ্যাপক শেখ মো. মুনজুরুল প্রমুখ।

এনামুল হক শামীম বলেন, জাতির পিতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য সকল কার্যক্রম ও পদক্ষেপ বাস্তবায়নে নেপথ্যে ছিলেন বঙ্গমাতা। তিনি শুধু জাতির পিতার স্ত্রী ছিলেন না, ছিলেন রাজনৈতিক দার্শনিক, পথ প্রদর্শক ও ভরসার সবচেয়ে বড় আশ্রয়স্থল। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গমাতার ছিল বিজ্ঞ মতামত। বঙ্গমাতার জীবন আদর্শ আজ বিশ্বের নারীদের জন্য অনুকরণীয়।

আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনে দুইটি ঐতিহাসিক ঘটনার সাথে বঙ্গমাতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ১৯৬৮ সালে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধুকে প্রধান আসামী করে ৩৫ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা দায়ের করা। সে সময় বঙ্গবন্ধুসহ অন্যান্য রাজবন্দিদের মুক্তির জন্য তীব্র আন্দোলন সংঘটিত হয়। পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে লাহোরে গোল টেবিল বৈঠকের আমন্ত্রণ জানায়। সে সময়ে বেগম মুজিব জেলখানায় বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করে প্যারোলে মুক্তি নেয়ার ব্যাপারে তীব্র আপত্তি জানান। কারণ বঙ্গমাতা বুঝতে পেরেছিলেন পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হবে। সত্যি সত্যিই গণ-আন্দোলন গণ-অভ্যুত্থানে পরিণত হয় এবং পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৬৯ সালের ২২ ফেবধুয়ারি বঙ্গবন্ধু মুক্তি লাভ করেন। পরের দিন অর্থাৎ ২৩ ফেব্রুয়ারি বাঙালি তাদের প্রিয় নেতাকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দিয়ে বরণ করে নেয়। সে সময় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে এ উপাধি দেওয়া হয়। বেগম মুজিব প্যারোলে মুক্তির ব্যাপারে জোড়ালো আপত্তি না করলে পাকিস্তানিরা বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হতো না।

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী বলেন, আমরা প্রায় সবাই ঐতিহাসিক ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণের কথা জানি। রাজনৈতিকভাবে বঙ্গবন্ধুর উপর স্বাধীনতা ঘোষণার একটি চাপ ছিল, অন্যদিকে পাকিস্তান সরকারের কড়া দৃষ্টি ছিল। অথচ বঙ্গবন্ধু তখন স্বাধীনতার ডাক দিলে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত হতেন। ৭ মার্চের দিন অনেকে অনেক কথা বলেছিলেন। জনসভায় যাওয়ার আগে বঙ্গমাতার পরামার্শ চাইলেন। বঙ্গমাতা বললেন, তুমি সারাজীবন মানুষের মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছো। মন থেকে যা বলতে ইচ্ছা করে- তাই বলবে। তার পরামর্শের যথার্থ প্রতিফলন দেখা যায় ঐতিহাসিক এ ভাষণে। বঙ্গমাতা উল্লিখিত দু’টি ঘটনায় প্রত্যক্ষ অবদান যদি না রাখতেন, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্য রকম হতে পারতো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে যে অবদান- সেখানে বঙ্গমাতার সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com