1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত আনতে ভারত সরকারকে চিঠি দেওয়া হলেও এখনো সে দেশ থেকে কোনো উত্তর মেলেনি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়  কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্ত করায় ৫ জন গ্রেফতার প্রকল্প কাজ নিয়মিত তদারকি, সমন্বয় সাধন ও নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সম্পন্ন করার মাধ্যমে জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করতে হবে : ভূমি সিনিয়র সচিব সাংবাদিক হত্যায় মামলায় আটক সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক এডিসি. সাদেক কাওসার দস্তগীর বালিয়াকান্দিতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাবেক সংসদ সদস্য সাইফুল ইসলাম ও চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে – পরোয়ানা জারি জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের ইজ্জতকে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে না : ডা.শফিকুর রহমান ১৭ বছর পর মুক্তি পেলেন পিন্টু ৫ মাস পর কবর কবর থেকে লাশ উত্তোলন: হত্যা নাকি দুর্ঘটনা? গণহত্যা-সন্ত্রাসী কাজে জড়িতদের বিএনপিতে ঠাঁই নাই : ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল

বেসরকারি মেডিক্যালে শিক্ষার্থী ভর্তিতে নতুন শর্ত আসছে

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৯০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোর মান ধরে রাখতে শিক্ষার্থী ভর্তিতে নতুন শর্তারোপ করার চিন্তা করা হচ্ছে। নতুন শর্তের মধ্যে মানোন্নয়ন বিষয়ে ৫০টি সূচক নির্ধারণ করা হবে। এই সূচকের মধ্যে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই শতকরা ৭৫ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। অন্যথায় ওই মেডিক্যাল কলেজকে পরবর্তী বছরের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনুমোদন দেয়া হবে না। বন্ধ থাকবে শিক্ষার্থী ভর্তি।

সূত্র জানায়, বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলো পরিচালনা জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) অনুমোদন নিতে হয়। এ জন্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরে আবেদন করতে হয়। আবেদন যাচাই-বাছাই শেষে নবায়নের সুপারিশ করে অধিদফতর। তাদের সুপারিশের আলোকেন নবায়নের অনুমোদন দেয় বিএমডিসি। নতুন শর্ত অনুযায়ী নবায়ন পেতে ৫০টি সূচক বিবেচনায় নেয়া হবে। এ সূচকে নবায়ন পেতে অন্তত ৭৫ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।

সূত্র আরো জানায়, বেসরকারি মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কলেজ পরিচালনা আইন পাস হয়েছে। এই আইনের আওতায় নতুন বিধিমালা তৈরি করছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর। বিধিমালা অনুযায়ী বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোকে ৫০টি সূচকে মূল্যায়ন করা হবে। সবগুলো সূচক যথাযথভাবে পূরণ হলে ১০০ নম্বর দেয়া হবে। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ নম্বর পেলে শর্ত দিয়ে নবায়নের সুপারিশ করা হবে। ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ নম্বর পাওয়া মেডিক্যাল কলেজগুলোতে শর্ত পূরণ করে আবার আবেদন করতে হবে। নম্বর ৫০ শতাংশের নিচে হলে মেডিক্যাল কলেজগুলোকে নবায়নের সুপারিশ করা হবে না। আর ২৫ শতাংশের কম নম্বর পেলে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধসহ মেডিক্যাল কলেজ বন্ধের সুপারিশ করবে অধিদফতর।

এ বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা: টিটো মিঞা বলেন, ‘মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য আইন লাগে। সম্প্রতি আইন তৈরি হয়েছে। তবে এতে সব বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ থাকে না। এ জন্য আমরা একটি বিধিমালা এবং ফ্রো-বিধিমালা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। এটি তৈরি হলে দেশের মেডিক্যাল শিক্ষায় ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। তখন কেউ চাইলেই আইন পাস কাটিয়ে মেডিক্যাল কলেজের নবায়ন নিতে পারবেন না।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা বিধিমালায় ৫০টি সূচকের মাধ্যমে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোকে মূল্যায়ন করব। মূল্যায়ন সূচকে যারা ২৫ শতাংশের কম নম্বর পাবে তাদের ওখানে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। সূচক পূরণ না করলে কাউকেই নবায়নের সুপারিশ করা হবে না। শর্ত পূরণ না করায় ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি মেডিক্যাল কলেজ বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কয়েকটি মেডিক্যাল বন্ধের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। সবাইকে আইন মেনেই কার্যক্রম চালাতে হবে।’

বিধিমালায় আরো যা যা থাকছে
মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নিজস্ব জমি ও ফ্লোরস্পেস থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) অধিভুক্তি হালনাগাদ, হাসপাতালে ৫০ জন রোগীর জন্য ২৫০টি বিছানা থাকতে হবে। পরে প্রতি একজন শিক্ষার্থী বৃদ্ধির জন্য ১০টি করে শয্যা বাড়াতে হবে। শ্রেণিকক্ষ, মিউজিয়াম, ল্যাবের পরিসর ও সরঞ্জাম বৃদ্ধি করতে হবে। এ ছাড়া সার্ভিস রুল, অর্গানোগ্রাম, তিন মাস অন্তর গভর্নিং বডির সভা, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স স্কিম কার্যক্রম নিয়মিত হতে হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:১০ হতে হবে। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ শিক্ষক পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন (ফ্যাকাল্টি পর্যায়ের) সম্পন্নকারী হতে হবে। এটি কোনোভাবেই ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না। শিক্ষার্থীদের আবাসনব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। মেডিক্যাল কলেজগুলোতে পৃথকভাবে শিক্ষার্থীদের হোস্টেল নির্মাণ করতে হবে।

হাসপাতালের ক্ষেত্রে এমবিবিএসের যেসব বিষয়ে বোর্ড হয় (মেডিসিন, সার্জারি, গাইনি, প্যাথলজি, ফার্মাকোলজি, মাইক্রোবায়োলজি, ফরেনসিক মেডিসিন, কমিউনিটি মেডিসিন, বায়োকেমিস্ট্রি, এনাটমি, ফিজিওলজি, পেডিয়াট্রিকস, অর্থোপেডিকস) সেসব বিষয়ের ক্ষেত্রে ন্যূনতম একজন করে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক থাকতে হবে। আর যেসব বিষয়ে বোর্ড হয় না সেসব বিষয়ের ক্ষেত্রে অন্তত পাঁচজন করে শিক্ষক থাকতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com