এ বিষয়ে মদিনা টেক লিমিটেড এর Dr.Chashi প্রকল্পের সি ও মদিনা আলী বলেন , মাঠ ফসল এবং ছাদ বাগানের পোকা ও রোগ নির্ণয় এবং আধুানক কৃষিতে AI প্রযুক্তি ব্যবহার করা নিঃসন্দেহে খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। যদিও আমার টিম, আমাদের উপদেষ্টা এবং সরকারের কৃষি প্রতিষ্ঠানের অপরিসীম সহায়তা এবং পরিশ্রমের সাথে কাজ করে আমরা শক্তিশালীভাবে বেড়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। ৩১ অক্টোবর রাতে রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে এই অ্যাওয়ার্ড বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এক ভিডিও বার্তায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “আজ যারা বিজয়ী হয়েছে তারা এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের আইসিটি অস্কার এপিকটা প্রতিযোগিতায় অস্ট্রেলিয়া, জাপান, চীন, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, হংকং, শ্রীলংকা, মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলোর সাথে লড়াই করবে।
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উদ্ভাবনীমূলক পণ্য ও সেবা প্রকল্পসমূহকে স্বীকৃতি দিতে এবারের আসরে মোট ৩৬টি ক্যাটাগরিতে ১০৮টি পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কার প্রাপ্ত সেরা প্রকল্পসমূহ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অস্কার হিসেবে খ্যাত অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস-এর আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বশরীরে উপস্থিত না থাকতে পারায় এক ভিডিও বার্তায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “আজ যারা বিজয়ী হয়েছে তারা এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের আইসিটি অস্কার এপিকটা প্রতিযোগিতায় অস্ট্রেলিয়া, জাপান, চীন, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, হংকং, শ্রীলংকা, মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলোর সাথে লড়াই করবে।
আগামীর জন্য উদ্ভাবনী প্রযুক্তির দিকে মনযোগী হওয়ার আহবান জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান বিশ্বে সফটওয়্যার হচ্ছে ভবিষ্যত অর্থনীতির চালিকাশক্তি। ২০৪১ সাল নাগাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ভিশন-২০৪১ দিয়েছেন, একটি বুদ্ধিদীপ্ত, সাশ্রয়ী, জ্ঞানভিত্তিক উদ্ভাবনী স্মার্ট উন্নত বাংলাদেশের, সেখানে মূল চালিকাশক্তি হবে সফটওয়্যার শিল্প থেকে আমাদের রপ্তানী আয়।
তিনি আরো বলেন, “আজকে পুরস্কৃত সেরা প্রকল্পগুলো অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। আমরা তাদের গ্রুম করার চেষ্টা করি। বিগত বছরগুলোতে কয়েকটি ধাপে আমাদের বাংলাদেশি কোম্পানিরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সেখানে। আমরা বিশ্বাস করি যে, এবারও এপিকটা থেকে আমরা অ্যাওয়ার্ড নিয়ে আসব।“
বেসিস সভাপতি আরো বলেন, “বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডসের মাধ্যমে আমরা সারাদেশের উদ্ভাবনী ও সম্ভাবনাময় তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য ও সেবাগুলোকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বাছাই করি এবং তাদেরকে স্বীকৃতি ও উৎসাহ প্রদান করার লক্ষ্যে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এসব পণ্য ও সেবা দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদেরকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সক্ষমতা প্রকাশ করে। এবারের আয়োজনে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে কার্যকরী প্রকল্পগুলোকে বিশেষভাবে বিবেচনা করা হয়েছে।“