ধরা-ছোঁয়ার মধ্যে চলে আসা অধরা সোনালী ট্রফিটাও যেন লিওনেল মেসির কাছ থেকে দূরে সরে যেতে থাকলো তখন থেকেই।
এরপর অতিরিক্ত সময়ে বিশ্বকাপ ট্রফি যেন এই আর্জেন্টাইন জাদুকরের সঙ্গে লুকোচুরি খেলাই শুরু করলো। কখনো সেটি খুব কাছে চলে এসেছে বলে মনে করায়। আবার কখনো অনেক দূরে সরে যাওয়ার ছবিটাও দেখায়। তিনি নিজে গোল করে কাছাকাছি চলে যান তো এমবাপ্পে আবার মেসি আর ট্রফির মাঝে দেয়াল তুলে দাঁড়ান। ১৯৬৬-র বিশ্বকাপ ফাইনালে হ্যাটট্রিক করা ইংল্যান্ডের জিওফ্রে হার্স্টের সঙ্গী হয়ে যান এমবাপ্পে। হ্যাটট্রিকে অনন্য হয়ে ওঠা এই ফরাসি তারকা নিজেও পেলের পর দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে ২৪ বছরের কম বয়সে টানা দুটো বিশ্বকাপ জেতার দাবি ছাড়েন না। পেনাল্টি থেকে হ্যাটট্রিক করে ৩-৩ গোলের সমতায় ফেরান ফ্রান্সকে। ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। আর সেই টাইব্রেকারে নায়ক সেই এমি মার্টিনেজ। কিংসলে কোমানের শট রুখে দেন তিনি, শুয়েমিনে মারেন পোস্টের বাইরে। প্রথম চারটি পেনাল্টিতে গোল করে শিরোপা জিতে আর্জেন্টিনা।