সোমবার (১০ জুলাই) শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালেদ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন সকালে উপজেলার জয়কলস ইউনিয়নের হাসনাবাদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, হাসনাবাদ গ্রামের আবদুল লতিফের ছেলে নরুল হক (৪৫), আব্দুস সুফির ছেলে বাবুল মিয়া (৫০) এবং আব্দুল বাসিরের ছেলে শাহজাহান মিয়া (৫৫)।
জানা গেছে, রোববার (৯ জুলাই) বিকেলে হাসনাবাদ গ্রামের মসজিদের কাঁঠাল নিলাম নিয়ে সরাইমরল ও মালদার এই দুই পক্ষের লোকদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে সোমবার সকালে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় দুই পক্ষের লোকেরা দেশীয় ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে ঘটনাস্থলেই সরাইমরল পক্ষের নুরুল হক ও বাবুল মিয়া নিহত এবং প্রায় ৩০ জন আহত হয়েছেন। অন্যদিকে মালাদার পক্ষের শাহজাহান মিয়া নামে আরেকজন ছাতক কৈতক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালেদ চৌধুরী জানান, সোমবার সকালে শান্তিগঞ্জ উপজেলায় মসজিদের কাঁঠাল নিলামকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।