1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বিগত সরকার শুধু অবৈধ সরকার নয় মাদকেরও সরকার ছিলো: এ্যানি চৌধুরী ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বীরগঞ্জে স্বামীকে তালাক দেওয়ায় নারীকে হত্যার চেষ্টায় আটক-১ ডিসিসিআইতে “স্বাস্থ্য খাতে বিদেশমুখিতা কমাতে দেশীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি” বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হামদর্দ ও বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি কেউ গায়ে পড়লে জবাবের প্রস্তুতি রাখতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের সঙ্গে গণতন্ত্র কখনোই যায় না: মির্জা ফখরুল ফার্মগেটের মানসী প্লাজার আগুন নিয়ন্ত্রণে পুষ্টি ‘ভার্সেস অব লাইট’ হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ডিসেম্বরে কুয়াকাটাসহ বরিশাল বিভাগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ ও সচেতনতা মূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন

মাদ্রাসা সুপার এখন রিকশাচালক!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০২২
  • ১৪০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক :চাকরি স্থায়ীকরণ ও এমপিওভুক্তি করাতে গিয়ে এক ‘প্রতারকের’ খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব হয়ে যান ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার আদমপুর একে দারুস-সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসায় সুপার অহিদুজ্জামান। সংসার চালাতে তিনি এখন রাজধানী ঢাকায় রিকশা চালাচ্ছেন!

ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাদ্রাসার সুপার অহিদুজ্জামানসহ ১৭ জন শিক্ষকের চাকরি স্থায়ীকরণ ও মাদ্রাসার এমপিও করাতে প্রায় ৪৮ লাখ টাকা দেন উপজেলার ইকামাতেদ্বীন কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ইউসুফ মৃধাকে। কিন্তু এমপিওভুক্ত না হওয়ায় ওই মাদ্রাসার শিক্ষকরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষক অহিদুজ্জামান ইউসুফ মৃধার বিরুদ্ধে ফরিদপুর ও ঢাকায় মামলা করেন।

এদিকে এমপিও না হওয়ায় সহকর্মীদের চাপে টাকা ফেরত চাইতে গিয়ে অধ্যক্ষ ইউসুফ মৃধার রোষানলে পড়েন অহিদুজ্জামান। তার বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে পাঁচটি মিথ্যা মামলা করেন ইউসুফ মৃধা।

এসব বিষয়ে অহিদুজ্জামান বলেন, মামলা চালাতে অনেক টাকা লাগে। এজন্য রিকশা চালানো ছাড়া আর কোনো বিকল্প কাজ খুঁজে পাইনি। এ আয় দিয়ে পরিবারের ভরণপোষণও চলে। যতটুকু সম্ভব মামলা চালানোর খরচ কিছুটা রিকসা চালিয়ে আসে।

একে দারুস-সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি আলমগীর মিয়া বলেন, মাদ্রাসার এমপিওর জন্য অনেক টাকা নিয়েছেন ইউসুফ মৃধা। অনেকের এমপিও হয়েছে, অনেকের হয়নি। টাকা ফেরত চাইলে তিনি মামলার হুমকি দেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ইকামাতেদ্বীন কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ইউসুফ মৃধা বলেন, এসব বিষয় নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তদন্ত করছেন। তদন্তে সব বেরিয়ে আসবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com