1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সন্ত্রাস নৈরাজ্য চাঁদাবাজ ও মাদকের বিরুদ্ধে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ।। বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ আলহাজ্ব এ. এস. মোহাম্মদ সিংকাপনীর ইন্তেকাল চন্দ্রগঞ্জ প্রেস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি নুর, সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন, কোষাধ্যক্ষ জুনায়েদ  সুস্থ সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে খেলাধুলা অন্যতম একটি মাধ্যম : আমিনুল হক মনোহরদীতে ইমাম সম্মেলন অনুষ্ঠিত কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান- আবু নাসের মোঃ রহমাতুল্লাহ দাউদকান্দি উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক বাছেদের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে পৌষ পার্বণের অনবদ্য আয়োজন মৃধাবাড়ি ও শনির আখড়া রোডের বেহাল দশা। রসুল সা এর মিরাজের উপহার।

মাদ্রাসা সুপার এখন রিকশাচালক!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০২২
  • ১৪৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক :চাকরি স্থায়ীকরণ ও এমপিওভুক্তি করাতে গিয়ে এক ‘প্রতারকের’ খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব হয়ে যান ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার আদমপুর একে দারুস-সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসায় সুপার অহিদুজ্জামান। সংসার চালাতে তিনি এখন রাজধানী ঢাকায় রিকশা চালাচ্ছেন!

ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাদ্রাসার সুপার অহিদুজ্জামানসহ ১৭ জন শিক্ষকের চাকরি স্থায়ীকরণ ও মাদ্রাসার এমপিও করাতে প্রায় ৪৮ লাখ টাকা দেন উপজেলার ইকামাতেদ্বীন কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ইউসুফ মৃধাকে। কিন্তু এমপিওভুক্ত না হওয়ায় ওই মাদ্রাসার শিক্ষকরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষক অহিদুজ্জামান ইউসুফ মৃধার বিরুদ্ধে ফরিদপুর ও ঢাকায় মামলা করেন।

এদিকে এমপিও না হওয়ায় সহকর্মীদের চাপে টাকা ফেরত চাইতে গিয়ে অধ্যক্ষ ইউসুফ মৃধার রোষানলে পড়েন অহিদুজ্জামান। তার বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে পাঁচটি মিথ্যা মামলা করেন ইউসুফ মৃধা।

এসব বিষয়ে অহিদুজ্জামান বলেন, মামলা চালাতে অনেক টাকা লাগে। এজন্য রিকশা চালানো ছাড়া আর কোনো বিকল্প কাজ খুঁজে পাইনি। এ আয় দিয়ে পরিবারের ভরণপোষণও চলে। যতটুকু সম্ভব মামলা চালানোর খরচ কিছুটা রিকসা চালিয়ে আসে।

একে দারুস-সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি আলমগীর মিয়া বলেন, মাদ্রাসার এমপিওর জন্য অনেক টাকা নিয়েছেন ইউসুফ মৃধা। অনেকের এমপিও হয়েছে, অনেকের হয়নি। টাকা ফেরত চাইলে তিনি মামলার হুমকি দেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ইকামাতেদ্বীন কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ইউসুফ মৃধা বলেন, এসব বিষয় নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তদন্ত করছেন। তদন্তে সব বেরিয়ে আসবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com