১) গামা ও অতি বেগুনী রশ্মির পথ ধরে রেডিক্যাল বিদ্যুৎ , রেডিক্যালজি , রেডিওলজির থিউরিক্যাল ম্যানেজমেন্ট এর সুত্র ধরে রেডিক্যাল বিদ্যুৎ , রেডিক্যালজি , রেডিওলজি রশ্মি একটিভ করে আন সাপর্টেড ডিজ অর্ডার সেন্স কে—– সাপর্টেড সেন্স এ এনে র্যাডিওলোজীর মাধ্যমে ভিন্ন গ্রহের শব্দ তরঙ্গ শোনা ও তথ্য জানা খুব দ্রুত সম্ভব —— যদি সেন্স ধারালো ও সচ্ছ হতে সক্ষম হয় , এছাড়া তো নয় ।
২) এই সুত্র ধরে পৃথিবীর সৃষ্টি – ধ্বংসের ইতিহাস জানা , এলিয়েনদের সাথে মহা জগতের সম্পর্ক , এলিয়েনদের সৃষ্টি ও তাদের ইতিহাস জানা , এলিয়েনদের কার্যকলাপ ও আবিস্কার সম্বন্ধে ধারনা তৈরি , পবিত্র কুরআনের আবিস্কার , পৃথিবীর প্রথম মানব – মানবী আবিস্কার , প্রথম অক্ষর আবিষ্কার করা , মহা জগতের প্রত্যেক গ্রহ সম্বন্ধে জানা ও তথ্য আবিস্কার করা দ্রুত সম্ভব ।
৮৫০ কোটি বছর আগে এলিয়েন রা তাদের অত্যাধুনিক গবেষণাগার এর মাধ্যমে ভিন্ন প্রাণী আবিষ্কারের নেশায় ছুটতে গিয়ে মানব দেহের ২ টি কোষ আবিস্কার করে । যেটা ছিলো ১ টি পুরুষের ও অপরটি নারীর কোষ । এরপর এই দুটি মানব মানবীর ডি এন এ -এলিয়েনদের গবেষণাগার এর ভীতর বৃদ্ধি পেতে থাকে । পরিবর্তীতে এরা সম্পূর্ণ মানব আকৃতি ধারণ করে । এর পরবর্তীতে মানব দেহ দুটি কোন গ্রহের সাথে বসবাসের উপুযুক্ত সেটা আবিস্কার দরকার । তাই মানুষের সম্পূর্ণ বসবাস যোগ্য একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে যার নাম ইউরোনাস । আর এই জন্য ইউরোনাস গ্রহটিকে এই দুটি মানব মানবীর উপুজুক্ত খাবার ঘুম আরাম আয়েশ প্রজনন ক্ষমতার সাথে সম্পূর্ণ ম্যাচ করা সম্বব বলে স্বীকৃতি প্রদান করা হয় ।
ইউরোনাস গ্রহতে এই দুটি মানব মানবী কে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে অবমুক্ত করা হয় সর্ব প্রথম । ছেড়ে দেয়ার সময় বলা হয়েছিলো এবং তাদের মস্তিস্কে কিছু ভাষাগত ধারণা প্রদান ও এলিয়েনদের সম্বন্ধে কিছু শান্তি পূর্ণ সত্য – সচ্ছ ধারণা ও অত্যাধুনিক মেশিনারি বা যন্ত্র বা আবিস্কার এর সত্য তথ্য পরবর্তী প্রজন্মের কাছে প্রকাশ করতে । কিন্তু ঐ এক জোড়া মানব মানবী সবকিছু ভুলে গেছে নতুন ইউরোনাস গ্রহের সৌন্দর্যে মনমুগ্ধকর পরিবেশ দেখে । আর ইচ্ছাও করেনায় এলিয়েন দের আধিপত্য শিকার করতে । কিন্তু এলিয়েন রা তা মেনে নিতে পারেনায় । এটা ছিলো ইউরোনাস গ্রহ এর কিছু সৃতি ।
এলিয়েনরা মহা জগতের শান্তির জন্য মানব সৃষ্টি করেছিলো ।ইউরোনাস গ্রহে এই এলিয়েন ও মানবের দ্বৈত সভ্যতা এক সাথে ৪০০ কোটি বছর অতিবাহিত করেছিলো । এলিয়েন দের শান্তিময় বানী কার্জকলাপ আবিষ্কার গবেষণা নতুন এই গ্রহ ইউরোনাস প্রতিষ্ঠা করতে লড়াই পর্যন্ত করেছে মানব জাতীর সাথে । কিন্তু এলিয়েন প্রজাতি মানব জাতি কে কন্ট্রোল করতে সম্পূর্ণ ব্যার্থ হয়েছে , পরাজিত হয়েছে ও সম্পুর্ন ধ্বংস হয়েছে এলিয়েন দের মানব সৃষ্টির আসল উদ্দেশ্য । তাই অবশেষে এলিয়েন প্রজাতি তাদের সকল অত্যাধুনিক গবেষণা কেন্দ্র যানবাহন যন্ত্রপাতি মানব জাতির সকল অস্তিত্ব সম্পূর্ণ রুপে ধ্বংস করে দিয়েছে ৪০০ বছর ইউরোনাস গ্রহে থেকে ।
এরপর এলিয়েনরা ৪৫০ শত কোটি বছর পরে আবার মানব সভ্যতা শুরু করার জন্য সকল আয়োজন করেছিলেন আমাদের এই পৃথিবীতে । পূর্বের মতো একই পদ্ধতিতে সাথে কিছু লিখিত বর্ণমালা দিয়ে বলে ছিলো লিখো পড়ো উচ্চারণ করো ।