1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৭ পূর্বাহ্ন

মানব সভ্যতার ৮৫০ বছর পূর্ব থেকে এলিয়েনরা গ্যালাক্সি তে রাজত্ব চালিয়েছে — আফরোজা সুলতানা ।

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৬৩ বার দেখা হয়েছে
রেডিওলজির মাধ্যমে মানব সভ্যতা এলিয়েন সভ্যতাকে জানা ও অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতে সক্ষম । আমরা এখন জানবো রেডিওলজি কি ? আর এই রেডিওলজির মাধ্যমে কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করলে মানব সভ্যতার সর্বশেষ ও সর্বশুরু কিভাবে জানা সম্ভব ? মানব সভ্যতার পুর্বে আর কোন প্রজাতি মহাজগত শাসন করেছিলো কিনা ? এলিয়েন দের শাসনামল কোনটা , এবং কবে থেকে ? এলিয়েন সভ্যতার সাথে মানব সভ্যতার ইতিহাসের কি সম্পর্ক ? কিভাবে এলিয়েন সভ্যতা মানব সভ্যতা থেকে ধ্বংস হলো ? আদৌ এলিয়েনদের কি মহাজগতে অস্তিত্ব কোনোদিন ছিলো বা আছে ? সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করছি মাত্র ……………
১ ) মানব সৃষ্টির জিন বা ডি এন এ সবুজ গাছের মেলানিন অংশে , ফুলের রেণুতে , ফুলের পাপড়িতে , ফুলের সুগন্ধে , বাতাশে , মেঘের জলীয় বাস্পে , ঘাসের কনায় , মানুষের কবরস্থানের মাটিতে , জিব্বাহ তে , রক্তে , হাতের স্পর্শ এবং হেটে চলার পথ গুলো তে সাক্ষী হিসেবে রেখে যায় এবং ভেসে বেড়ায় বা ঘুরে বেড়ায় । এবং এই মানব সৃষ্টির জিন বা ডি এন এর অস্তিত্ব সত্যিকারের অনুসন্ধানী রিপোর্ট অনুসারে পরবর্তী ১০০ বছর পর্যন্ত সাক্ষী হয়ে থাকবে ও চিহ্ন পাওয়া যাবে ।অর্থাৎ ২৫ বংশ টানে মানব সৃষ্টির বংশীয় ডি এন এ এতোদিন স্বাভাবিক নিয়মেই জানতাম কিন্তু পরবর্তী ১০০ বংশ যে টানবে বা টানতে সক্ষম মানুষের জিন বা মানব সৃষ্টির ডি এন এ তা সম্পূর্ণ অজানা ছিলো ।
২) মানব সৃষ্টির ৪ শত কোটি বছর আগে পৃথিবীতে এলিয়েন এই মহাজগতে ও পৃথিবীতে সম্রাজ্জ করতো । আর এতো বেশী অত্যাধুনিক যন্ত্র মারনাস্র ক্ষেপনাস্র আবিষ্কার ও সৃষ্টি করেছিলো যে সে সকল যন্ত্র মারনাস্র ক্ষেপনাস্র সূত্র আজো পৃথিবীতে বা মজাজগতে আবিস্কার বা সৃষ্টি হয়নায় । তাই এলিয়েন রা ৩ টি গ্রহ সম্পূর্ণ দখল করে আছে । আর তাই পৃথিবীর মানুষের ক্ষুদ্র ব্রেইন মেধা চিন্তা অনুসন্ধান গবেষণা সৃষ্টি আজো এলিয়েনদের সমান হতে পারেনায় ।এলিয়েন দের সংখ্যা ধিরে ধিরে কমে আসছে । এখন বর্তমানে মোট এলিয়েন দের সংখ্যা ৩৩৬ এর মতো প্রায় । সর্বশেষ ডি এন এর কোড নাম্বার টি হচ্ছে KIC 8462852 ।
৩) এলিয়েন দের অস্তিত্ত পৃথিবীর কোনো মানুষ আজো শিকার করেনায় । কিন্তু আমি যদি বলি এই এলিয়েন রাই পৃথিবী ও পৃথিবীর সভ্যতা কে বাঁচিয়ে রেখেছে ও টিকিয়ে রেখেছে , অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই । কারন ৪০০ কোটি বছর আগের অত্যাধুনিক নভোযান এর খণ্ডিত অংশ পৃথ্বীর ভূ- পৃষ্ঠে খুঁজে পাওয়া গেছে । তাছাড়া পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন গ্রহ থেকে আসা প্রাণী ও অদ্ভুত শক্তিশালী অত্যাধুনিক নভোযানের অংশবিশেষ এবং সি সি ফুটেজ থেকে ও ভিন্ন গ্রহ থেকে আসা প্রাণ ও প্রাণীর আওাজ তরঙ্গ সিগন্যাল এতাই প্রমান করে আমাকে বাধ্য করেছে ………… সকল গ্রহতেই প্রাণ ও প্রাণীর অস্তিত্ব কম বেশী আছে ।এমন কি পৃথিবীর চেয়েও কয়েক শতগুণ বেশী সুন্দর শক্তিশালী সুগঠিত গ্রহ আছে মহা জগতে । এখন শুধু সরাসরি সামনে যাওয়ার ও সামনে থেকে পাওয়ার অপেক্ষায় আমাদের পৃথিবীর গ্রহ ।
মানব দেহের DNA ও জেলিফিশের DNA এর যৌথ মিশ্রণ বা একত্র করে যে গবেষণার মাধ্যমে পরীক্ষামূলক মানব ব্রেইন তৈরি করা সম্ভব বা ব্রেইনের সূত্র তৈরি করা হয় তা দিয়ে নতুন এক পৃথিবীর সন্ধান পাওয়া যাবে । জেলি ফিসের ও মানব দেহের যৌথ প্রক্রিয়ায় যে মানব ব্রেইন তা দিয়ে পৃথিবীর ও প্রযুক্তির জগতে রেডিক্যাল বিদ্যুৎ , রেডিক্যালজি , রেডিওলজি , অত্যাধুনিক মাদারবোর্ড ল্যাপটপ , ও মোবাইল নেটওয়ার্কিং এর সূত্র তৈরি ও আবিস্কার করা সম্বব । মানব হৃদপিণ্ড – ব্রেইনের গতি ও জেলি ফিসের ব্রেইন হৃদপিণ্ড চলার গতি , নরা চরা , পাম্পিং , শান্তিপূর্ণ গতি , সম্পূর্ণ এক । এই সুত্র ধরেই র‍্যাডিক্যাল থিউরি , মানব দেহের সাইনোগ্রাম এর সূত্র , চিনি তৈরি ইক্ষুর গঠন ও ইক্ষুর রসের সুত্র , সিমের বিচির সূত্র দিয়ে ব্রেইনের সুত্রের সাথে মিশিয়ে অত্যাধুনিক ব্রেইনের উপুকারি সূর্য রশ্মি তৈরি করা সম্ভব যা অতি বেগুনী রশ্মি ও গামা রশ্মি বিরুদ্ধে শক্তিশালী রশ্মি তৈরি করার সূত্র সম্ভব । অতি বেগুনী রশ্মি ও গামা রশ্মি আবার রেডিওলোজীক্যাল থিউরির পথ অনুসরণ করে । কারণ অতি বেগুনী রশ্মি ও গামা রশ্মি রেডিওলোজীর পূর্বে আবিষ্কার হয়েছে । আর তাই সূত্র অনুসারে অতি বেগুনী রশ্মি ও গামা রশ্মির সুত্র বা থিউরি পূর্ববর্তী রেডিক্যাল বিদ্যুৎ , রেডিক্যালজি , রেডিওলজি রশ্মি বা থিউরিকে দলনেতা হিসেবে মেনে চলে এবং নেতৃত্ব পছন্দ করে ।
১) গামা ও অতি বেগুনী রশ্মির পথ ধরে রেডিক্যাল বিদ্যুৎ , রেডিক্যালজি , রেডিওলজির থিউরিক্যাল ম্যানেজমেন্ট এর সুত্র ধরে রেডিক্যাল বিদ্যুৎ , রেডিক্যালজি , রেডিওলজি রশ্মি একটিভ করে আন সাপর্টেড ডিজ অর্ডার সেন্স কে—– সাপর্টেড সেন্স এ এনে র‍্যাডিওলোজীর মাধ্যমে ভিন্ন গ্রহের শব্দ তরঙ্গ শোনা ও তথ্য জানা খুব দ্রুত সম্ভব —— যদি সেন্স ধারালো ও সচ্ছ হতে সক্ষম হয় , এছাড়া তো নয় ।
২) এই সুত্র ধরে পৃথিবীর সৃষ্টি – ধ্বংসের ইতিহাস জানা , এলিয়েনদের সাথে মহা জগতের সম্পর্ক , এলিয়েনদের সৃষ্টি ও তাদের ইতিহাস জানা , এলিয়েনদের কার্যকলাপ ও আবিস্কার সম্বন্ধে ধারনা তৈরি , পবিত্র কুরআনের আবিস্কার , পৃথিবীর প্রথম মানব – মানবী আবিস্কার , প্রথম অক্ষর আবিষ্কার করা , মহা জগতের প্রত্যেক গ্রহ সম্বন্ধে জানা ও তথ্য আবিস্কার করা দ্রুত সম্ভব ।
৮৫০ কোটি বছর আগে এলিয়েন রা তাদের অত্যাধুনিক গবেষণাগার এর মাধ্যমে ভিন্ন প্রাণী আবিষ্কারের নেশায় ছুটতে গিয়ে মানব দেহের ২ টি কোষ আবিস্কার করে । যেটা ছিলো ১ টি পুরুষের ও অপরটি নারীর কোষ । এরপর এই দুটি মানব মানবীর ডি এন এ -এলিয়েনদের গবেষণাগার এর ভীতর বৃদ্ধি পেতে থাকে । পরিবর্তীতে এরা সম্পূর্ণ মানব আকৃতি ধারণ করে । এর পরবর্তীতে মানব দেহ দুটি কোন গ্রহের সাথে বসবাসের উপুযুক্ত সেটা আবিস্কার দরকার । তাই মানুষের সম্পূর্ণ বসবাস যোগ্য একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে যার নাম ইউরোনাস । আর এই জন্য ইউরোনাস গ্রহটিকে এই দুটি মানব মানবীর উপুজুক্ত খাবার ঘুম আরাম আয়েশ প্রজনন ক্ষমতার সাথে সম্পূর্ণ ম্যাচ করা সম্বব বলে স্বীকৃতি প্রদান করা হয় ।
ইউরোনাস গ্রহতে এই দুটি মানব মানবী কে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে অবমুক্ত করা হয় সর্ব প্রথম । ছেড়ে দেয়ার সময় বলা হয়েছিলো এবং তাদের মস্তিস্কে কিছু ভাষাগত ধারণা প্রদান ও এলিয়েনদের সম্বন্ধে কিছু শান্তি পূর্ণ সত্য – সচ্ছ ধারণা ও অত্যাধুনিক মেশিনারি বা যন্ত্র বা আবিস্কার এর সত্য তথ্য পরবর্তী প্রজন্মের কাছে প্রকাশ করতে । কিন্তু ঐ এক জোড়া মানব মানবী সবকিছু ভুলে গেছে নতুন ইউরোনাস গ্রহের সৌন্দর্যে মনমুগ্ধকর পরিবেশ দেখে । আর ইচ্ছাও করেনায় এলিয়েন দের আধিপত্য শিকার করতে । কিন্তু এলিয়েন রা তা মেনে নিতে পারেনায় । এটা ছিলো ইউরোনাস গ্রহ এর কিছু সৃতি ।
এলিয়েনরা মহা জগতের শান্তির জন্য মানব সৃষ্টি করেছিলো ।ইউরোনাস গ্রহে এই এলিয়েন ও মানবের দ্বৈত সভ্যতা এক সাথে ৪০০ কোটি বছর অতিবাহিত করেছিলো । এলিয়েন দের শান্তিময় বানী কার্জকলাপ আবিষ্কার গবেষণা নতুন এই গ্রহ ইউরোনাস প্রতিষ্ঠা করতে লড়াই পর্যন্ত করেছে মানব জাতীর সাথে । কিন্তু এলিয়েন প্রজাতি মানব জাতি কে কন্ট্রোল করতে সম্পূর্ণ ব্যার্থ হয়েছে , পরাজিত হয়েছে ও সম্পুর্ন ধ্বংস হয়েছে এলিয়েন দের মানব সৃষ্টির আসল উদ্দেশ্য । তাই অবশেষে এলিয়েন প্রজাতি তাদের সকল অত্যাধুনিক গবেষণা কেন্দ্র যানবাহন যন্ত্রপাতি মানব জাতির সকল অস্তিত্ব সম্পূর্ণ রুপে ধ্বংস করে দিয়েছে ৪০০ বছর ইউরোনাস গ্রহে থেকে ।
এরপর এলিয়েনরা ৪৫০ শত কোটি বছর পরে আবার মানব সভ্যতা শুরু করার জন্য সকল আয়োজন করেছিলেন আমাদের এই পৃথিবীতে । পূর্বের মতো একই পদ্ধতিতে সাথে কিছু লিখিত বর্ণমালা দিয়ে বলে ছিলো লিখো পড়ো উচ্চারণ করো ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com