1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গাইবান্ধায় চতুর্থ শ্রেনীর ছা‌ত্রের হার্টে ছিদ্র, টাকার অভাবে হচ্ছে না চিকিৎসা দাগনভূঞাতে শিশু শিক্ষার্থীর গর্ভে যে আরেক শিশু অনাগত প্রিয় পাঠক যদি অপরাধের প্রতিবাদ করতে না পারেন,তবে ঘৃনা করুন———। গৌরনদীতে প্রতিবন্ধী ব্যাক্তিদের অধীকার ও জীবন মান উন্নয়ন বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত সুস্থ জাতি গড়তে খেলাধুলা অন্যতম মাধ্যম : আমিনুল হক সরকারের সহায়তায় নতুন দল গঠন করলে জনগণ মেনে নিবে না : মির্জা ফখরুল রমজানের হাফেজ নিয়োগ নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ সমাজের সার্বিক অগ্রগতির জন্য জরুরি —— বেনজির টিটো ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা নর্থ ও সাউথ জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত চন্দ্রগঞ্জ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ (ওয়াকফ) উপ-পরিচালকের মতবিনিময় দাউদকান্দিতে গোল্ডেন ফিউচার একাডেমীর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরন

মার্কিন শ্রম অধিকার নীতির লক্ষ্যবস্তু হতে পারে বাংলাদেশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১২৭ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী শ্রমিক অধিকার নিশ্চিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি যে স্মারকটি ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশ তার লক্ষ্যবস্তু হতে পারে। আর শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘিত হলে এই নীতিটি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের ওপর আরোপের সুযোগ রয়েছে। সম্প্রতি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের দূতাবাস এমন সতর্কবার্তা দিয়ে ঢাকায় সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে একটি চিঠি দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসের মিনিস্টার (বাণিজ্য) মো. সেলিম রেজার লেখা চিঠিটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে পাঠানো হয়েছে ২০ নভেম্বর। ওই চিঠির সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের ‘বিশ্বব্যাপী শ্রমিক ক্ষমতায়ন, অধিকার ও উচ্চ শ্রমমান এগিয়ে নিতে স্মারক’ সংক্রান্ত একটি সংকলিত প্রতিবেদন পাঠানো হয়।

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের দূতাবাসের লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে- যদিও স্মারকটি একটি বৈশ্বিক নীতি, যা সব দেশের ওপর আরোপিত হতে পারে; তারপরও এটা বিশ্বাস করার কারণ রয়েছে যে বাংলাদেশ এই নীতির লক্ষ্যবস্তু হতে পারে। স্মারকটির প্রকাশ অনুষ্ঠানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ভারপ্রাপ্ত শ্রমমন্ত্রী বাংলাদেশের শ্রম সংক্রান্ত বিষয়ে বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন।

বাংলাদেশের দূতাবাসের দেওয়া চিঠিতে বলা হয়- স্মারক অনুসারে বিদেশে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসগুলো শ্রমসংক্রান্ত বিষয়গুলো নিয়ে সরাসরি কাজ করতে পারবে। তাই এই নীতি আগ্রহী মার্কিন দূত বা মিশনগুলোকে দেশি বা অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে উৎসাহিত করতে পারে। এটা মনে হচ্ছে, শ্রম অধিকার লঙ্ঘন হয়েছে- এমনটি তারা মনে করলে বা বিশ্বাস করলে এই নীতি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান কিংবা রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আরোপ করার সুযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশের দূতাবাসের চিঠিতে আরও বলা হয়েছে- ‘স্মারকের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের বিবেচনায় শঙ্কিত হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। এই স্মারকে শ্রম অধিকারের বিষয়ে যা বলা হয়েছে, তার পেছনে রাজনীতি রয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্র নানাভাবে এই রাজনৈতিক অভিপ্রায়কে ব্যবহার করতে পারে। সে কারণে এই স্মারক বাংলাদেশের জন্য একটি বার্তা। কারণ শ্রম অধিকারের অজুহাতে স্মারকে উল্লেখ করা যেকোনো পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্র নিতে পারে। এই স্মারকের প্রভাব বাংলাদেশের পোশাক খাতের ওপর পড়তে পারে এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে।’

প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্ট বাইডেন শ্রমিকদের ক্ষমতায়ন, শ্রম অধিকার ও শ্রমিকদের মানসম্মত জীবনযাপন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ওই প্রেসিডেনশিয়াল মেমোরেন্ডাম সই করার পর ১৬ নভেম্বর পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে বলেন, যারা শ্রমিকদের অধিকারের বিরুদ্ধে যাবেন, শ্রমিকদের হুমকি দেবেন কিংবা ভয় দেখাবেন, তাদের ওপর প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।

এদিকে বুধবার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, রাজনীতি ও ব্যবসা আলাদা বিষয়। আমেরিকা-ইউরোপ মিলে পোশাক রপ্তানি বন্ধে যে পাঁয়তারা করছে, তা বাস্তবায়ন হবে না। এই দুটি দেশ এমন কিছু করবে না, যার প্রভাব বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে পড়বে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com