1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শেরপুরে বিয়ে করতে এসে লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিল বর পক্ষ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং মারা গেছেন ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ মন্ত্রণালয়: অফিস স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড একটি ষড়যন্ত্র : সারজিস আলম সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের উৎস খুঁজে ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী ফায়ার ফাইটারের জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অংশগ্রহণ বাংলাদেশে আর কখনো চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের অস্তিত্ব রাখা হবে না : ডাঃ শফিকুর রহমান সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিতের আহ্বান মির্জা ফখরুলের ঘাতক রনিকে গ্রেফতার করেন দাউদকান্দি মডেল থানার পুলিশ গাইবান্ধায় ব্যবসায়ী শামীম হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ

মুনিয়ার ফ্ল্যাটে ‘৬টি ডায়েরি’ পেয়েছে পুলিশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ৪০৬ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : গুলশানের যে ফ্ল্যাট থেকে কলেজছাত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়ার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, সেখানে ছয়টি ডায়েরি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের ‘প্ররোচনায়’ এই তরুণী আত্মহত্যা করেছেন অভিযোগ করে তার পরিবার ইতিমধ্যে থানায় মামলা করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।

ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বলেন, ‘ওই তরুণীর মৃহদেহ উদ্ধারের পর সেখান থেকে তার মোবাইলসহ বিভিন্ন ধরনের আলামত উদ্ধারের সাথে ছয়টি ডায়েরি পাওয়া যায়। এসব ডায়েরিতে কী লিখা আছে, তা যাচাই করা হচ্ছে।’

পরিবারের মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, সায়েম সোবহান আনভীরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল মুনিয়ার। আর ওই বাসায় আনভীরের যাতায়াত ছিল। তবে এসব বিষয়ে সায়েম সোবহানের কোনো বক্তব্য কোনো গণমাধ্যমই পায়নি।

পুলিশ কর্মকর্তা সুদীপ বলেন, ‘ওই ফ্ল্যাটে তরুণী একা থাকার কথা বলা হলেও কে কে আসা যাওয়ার মধ্যে থাকত, সে জন্য ভবনের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া ডায়েরির সাথে সেগুলো যাচাই চলছে।’

মুনিয়ার মৃত্যু কী আত্মহত্যা, তা নিশ্চিত হতে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছে পুলিশ।

উপকমিশনার সুদীপ বলেন, ‘আমরা অপেক্ষা করছি ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের জন্য। আপাতত হ্যাংগিং মনে হলেও প্রতিবেদন থেকে জানা যাবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে।এরপরেই তদন্তের গতি নির্ধারণ হবে। এখন আমরা এভিডেন্স কালেকশন করছি।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর মুনিয়ার লাশ কুমিল্লায় নিয়ে মঙ্গলবারই দাফন করেছেন স্বজনরা। সোমবার সন্ধ্যায় গুলশান-২ এর ১২০ নম্বর রোডের ওই ফ্ল্যাট থেকে মুনিয়ার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে রাত দেড়টার দিকে গুলশান থানায় মামলা করেন ওই তরুণীর বোন নুসরাত জাহান।

মুনিয়া ঢাকার একটি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি কুমিল্লায়; পরিবার সেখানেই থাকে। তিনি ঢাকায় একাই থাকতেন গুলশানের ওই ফ্ল্যাটে।

উপ-কমিশনার সুদীপ বলেন, গত ১ মার্চ মুনিয়া ওই ফ্ল্যাটে উঠে। সব মিলে ১ লাখ ১১ হাজার টাকার ভাড়ার চুক্তি হয়েছিল বাড়িওয়ালার সঙ্গে। মুনিয়ার বোন এবং ভগ্নিপতি ব্যাংকার হওয়ায় বাড়িওয়ালী ভাড়া দিতে রাজি হয়েছিলেন।

পুলিশের আবেদনে ইতিমধ্যে সায়েম সোবহানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত। তবে তিনি আদৌ দেশে আছেন কি না, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। উপ কমিশনার সুদীপ বলেন, ‘তিনি (সায়েম সোবহান) দেশের বাইরে চলে গেছেন কি না এ ব্যাপারে আমাদের পক্ষ থেকে ইমিগ্রেশনে খোঁজ নেওয়া হয়েছে। ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তিনি দেশের বাইরে যাননি।’

বসুন্ধরা এমডি যাতে দেশের বাইরে যেতে না পারেন, সে জন্য ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com