সাইফুল ইসলাম তুহিন স্টাফ রিপোর্টার :
শুভ জন্মদিন আরশিয়া নূর ইরহা
ইরহা তুমি ছোট্ট সোনা,
তোমার হাসি ঝরে বন্যা।
আলো ছড়াও চারিপাশে,
রঙিন খুশির মধুর ভাষে।
ইরহা’র জন্মস্থান ঢাকা হলেও তার মাতৃভূমি দ্বীপ হাতিয়া। তার বাবা-মায়ের জন্মস্থান নোয়াখালী জেলার বিছিন্ন দ্বীপ হাতিয়া উপজেলায়, বাবার জন্মস্থান হাতিয়া পৌরসভা ১ নং ওয়াড এবং মাতার ৮ নং সোনাদিয়া ইউনিয়নে।
ইরহা’র বাবা রাসেল উদ্দিন ২০০৮ সালে এসএসসি, ২০১০ সালে এইচএসসি এবং ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বিজনেস এগ্রিকালচার এন্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি) বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং হতে (বি.এস,সি) শেষ করেন।
পরে তিনি ২০১৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আইটি কনসালটেন্ট হিসেবে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডে প্রায় ৫ বছর কর্মরত ছিলেন পরে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান “দূরবিন ইন্টারনেট সার্ভিসেস” নামক ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার এর স্বত্বাধিকারী ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন। বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হাতিয়াতে আইটি সেক্টর উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
আরশিয়া নূর ইরহা এর
মাতা সোহানা কবির বর্ণা
২০১২ সালে এমসিএস উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং ২০১৪ সালে নোয়াখালী মহিলা কলেজ থেকে এইচএসসি শেষ করে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং(বি.এস.সি) শেষ করেন। তিনি পেশাগত একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।
গত ২০২২ সালে শাহীনুল কবির শাহিন এর মেয়ে সোহানা কবির বর্ণার সাথে একই দ্বীপের বাসিন্দা জামাল উদ্দিন এর ছেলে রাসেল উদ্দিন এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
গত ১৯/০২/২৩ সালে ঢাকা পিজি হাসপাতালে জন্ম হয় ফুটফুটে কন্যা সন্তান । ছোট্ট শিশুটির নাম রাখা হয় আরশিয়া নূর ইরহা। পৃথিবীর আলো দেখা’র দুই বছর পূর্ণ হয়েছে আজ।
আরশিয়া নূর ইরহা এর ২য় জন্মদিনে তার মায়ের ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন,
শুভ ২য় জন্মদিন, ছোট্ট রোদ্দুর! তুমি আমার সবচেয়ে বড় আনন্দ, এবং তোমার সাথে কাটানো প্রতিটি দিন আমার জন্য এমন একটি উপহার, যা শব্দের বাইরে। তোমাকে বড় হতে, শিখতে, এবং তোমার হাসি আর আনন্দ দিয়ে আমাদের পৃথিবীকে ভরিয়ে তুলতে দেখা এক অপূর্ব অভিজ্ঞতা। তুমি সবার জীবনে অগণিত সুখ ও হাসি এনে দাও। তোমার প্রতিটি দিন ভালোবাসা, হাসি, এবং অসীম আনন্দে ভরে উঠুক, যেমন তুমি ধীরে ধীরে এক অসাধারণ মানুষে পরিণত হচ্ছো। আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি।
আরশিয়া নূর ইরহা এর
মাতা সোহানা কবির বর্ণা বলেন,আমার মেয়েকে আমি বাংলাদেশের বাহিরে পড়াশোনা করানোর ইচ্ছা আছে সে যেনো ভালো মানুষের মত মানুষ হয়ে দেশের জন্য কাজ করতে পারে এবং বাংলাদেশের মানুষের পাশে থাকতে পারে।