1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
অপহরণের ২৩ দিনেও মিলেনি মাদ্রাসাছাত্র মোতাসিম বিল্লাহর সন্ধান গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন ‘সামাজিক ন্যায়বিচারে রুবি গজনবী পুরস্কার জিতল নারীপক্ষ “ ঠাকুরগাঁওয়ের বাজারে উঠছে নতুন আলু : দাম পেয়ে খুশি কৃষকেরা নিবন্ধন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনিবন্ধিত বাচ্চাদের বাড়ী বাড়ী গিয়ে সচেতনতামূলক বার্তা ও পরামর্শ প্রদান নেত্রকোনা পূর্বধলায় জমি উদ্ধারের সংবাদ সম্মেলন বান্দরবানে ৩৬ জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতিচারণ শীর্ষক ফ্যাসিবাদ বিরোধী আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত শুধু লোক দেখানো পরিবর্তন নয়, সবাইকে কথা বলার সুযোগ করে দেয়াই হলো সরকারের প্রধানতম লক্ষ্য -সুপ্রদীপ চাকমা ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ আর নেই পৃথিবীর ইতিহাসে কোনও স্বৈরাচার ফিরে আসার নজির নেই : চৌদ্দগ্রামে জামায়াতে ইসলামীর যুব সম্মেলনে ডা. আবঃ মুহা: তাহের

যে গ্রামে পুরুষদের জায়গা দেন না নারীরা

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই, ২০২৩
  • ১৮৭ বার দেখা হয়েছে

গ্রামটি ‘পুরুষবিহীন’ থাকার কারণ হলো ‘নির্যাতন’; এই গ্রামে যেসব নারী থাকেন তাদের কেউ কেউ যৌন নিগ্রহ, পরিবারের হাতে নির্যাতন, স্বামী পরিত্যক্ত, বাল্য বিয়ে অথবা যৌনাঙ্গের অঙ্গহানী থেকে বাঁচতে এই গ্রামে চলে এসেছেন। পুরুষ শাসিত সমাজের দ্বারা অত্যাচারের স্বীকার হওয়ায়— নিজেদের সঙ্গে আর পুরুষদের জায়গা দেন না তারা।

২০১৭ সালে গ্রামটি সম্পর্কে জানতে পারেন ঘানার ফটোগ্রাফার পল নিনসন। তখন সিদ্ধান্ত নেন, গ্রামের নারীদের দেখতে যাবেন এবং তাদের গল্প তুলে আনবেন। কারণ তার মতে, ‘আফ্রিকান দিক থেকে এ ধরনের গল্প সবার মাঝে বলা উচিত।’

উমোজা গ্রামটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯০ সালে। এখানে নারীদের আগমন হয়েছিল সামবুরোর দুর্গম গ্রামগুলো থেকে। আর গ্রামটিকে নিজেদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহার করতেন তারা। বর্তমানে শুধুমাত্র নারীদের নিয়ে তৈরি ৫০টি পরিবার এখানে বাস করে। এসব পরিবারে শিশুও রয়েছে। তবে পুরুষ শিশুদের বয়স ১৮ বছর হলে তাদের সেখান থেকে চলে যেতে হয়।

ফটোগ্রাফার পল নিনসন শুধুমাত্র গ্রামটির অবস্থান সম্পর্কে জেনে ঘানা থেকে কেনিয়ায় যান। প্রথমে তাকে গ্রামের নারীরা ঢুকতে দিতে চাননি। কিন্তু আসার কারণ জানার পর তারা তাকে স্বাগত জানান।

ওই গ্রামে যেসব নারী বসবাস করেন তাদের জীবনযাত্রা বিনয়ী। তারা খাবার ও শিশুদের পড়ালেখার খরচ মেটানোর জন্য আয় করেন।

উমোজা গ্রামটি বিখ্যাত মাসাই মারা অভয়ারণ্যের কাছে অবস্থিত। ফলে এখানে অনেক পর্যটক ক্যাম্প স্থাপন করেন। পর্যটকরা খুবই অল্প ফি দিয়ে উমোজায় প্রবেশ করতে পারেন। পর্যটকদের কাছে বিক্রির জন্য গ্রামের নারীরা হাতে বিভিন্ন অলংকার তৈরি করেন।

সূত্র: সিএনএন

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com