1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
দাউদকান্দিতে অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক দাউদকান্দিতে কর্মরত বিভিন্ন পত্রিকা, টেলিভিশন ও অনলাইন পোর্টালের সাংবাদিকরা ফুলের সম্বর্ধনা সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিএনপিপন্থী প্রার্থীদের ভরাডুবি, শীর্ষ চার নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ  নোয়াখালীতে ভেঙ্গে দেয়া ইটভাটা প্রশাসনের নাম ভাঙিয়ে পুনরায় চালুর অভিযোগ তৃণমূলে খেলাধুলা ছড়িয়ে দেয়ার প্রত্যয় আমিনুল হকের পূর্বের কমিটির মেয়াদ শেষ, ৩১ বিশিষ্ট কমিটি গঠন। কয়রায় টিসিবি ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন রবিউল সভাপতি ও খায়রুল সম্পাদক নির্বাচিত কয়রায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ কয়রায় জাগরনী চক্র ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কম্বল বিতরণ রাবিপ্রবি’তে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা

রাসুলুল্লাহ (সা.) যেভাবে জুমার খুতবা দিতেন

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৪৮ বার দেখা হয়েছে

রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন জুমার খুতবা দিতে দাঁড়াতেন, তখন (কখনো কখনো) তাঁর চক্ষুদ্বয় লাল হয়ে যেত, আওয়াজ উঁচু হতো এবং চেহারা মোবারকে ক্রোধের লক্ষণ পরিলক্ষিত হতো। তিনি খুতবায় আম্মা বাদ বলতেন। খুতবা সংক্ষিপ্ত করতেন এবং নামাজ দীর্ঘ করতেন। তিনি খুতবায় ইসলামের মূলনীতি ও শরিয়তের বিধি-বিধান বর্ণনা করতেন। কখনো কোনো বিষয়ে মুসলমানদের আদেশ বা নিষেধ করার প্রয়োজন পড়লে তিনি খুতবায় তা করতেন। যেমন—খুতবার সময় প্রবেশকারী এক ব্যক্তিকে দুই রাকাত নামাজ আদায়ের আদেশ করেছেন। সময়ের দাবি অনুপাতে তিনি খুতবা দিতেন। মুসলিমদের মধ্যে অভাব-অনটন দেখা দিলে দান-খয়রাত করার আদেশ দিতেন এবং সাদকা করার প্রতি তাদের উৎসাহ দিতেন। খুতবায় দোয়া করার সময় সময় কিংবা আল্লাহর জিকির করার সময় শাহাদাত আঙুল দিয়ে ইঙ্গিত করতেন।

অনাবৃষ্টি দেখা দিলে ও বৃষ্টির প্রয়োজন অনুভব করলে তিনি খুতবাতেই বৃষ্টির জন্য দোয়া করতেন। মসজিদে লোকেরা একত্র হলেই তিনি বের হয়ে আসতেন। মসজিদে প্রবেশ করেই সালাম দিতেন। মিম্বারে আরোহণ করে উপস্থিত মুসল্লিদের দিকে মুখ ফিরিয়ে আরেকবার সালাম দিতেন। তারপর মিম্বারে বসতেন। এরই মধ্যে বেলাল (রা.) আজান দেওয়া শুরু করতেন। আজান শেষ হলে তিনি দাঁড়িয়ে খুতবা শুরু করতেন। খুতবা প্রদানকালে তিনি লাঠি বা ধনুকের ওপর ভর দিয়ে দাঁড়াতেন। তাঁর মিম্বারে তিনটি সিঁড়ি ছিল। মিম্বার নির্মাণের আগে তিনি খেজুরগাছের একটি গোড়ার ওপর দাঁড়াতেন। মসজিদের মাঝখানে মিম্বার স্থাপিত হয়নি; বরং পশ্চিম পাশে স্থাপিত হয়েছিল। মিম্বার ও দেয়ালের মধ্যে মাত্র একটি ছাগল চলাচলের দূরত্ব ছিল।

তিনি যখন জুমা ছাড়া অন্য সময় মিম্বারে বসতেন কিংবা জুমার দিন খুতবা দেওয়ার জন্য মিম্বারে দাঁড়াতেন, তখন সাহাবিরা তাঁর দিকে মুখ ফিরিয়ে বসতেন। তিনি দাঁড়িয়ে খুতবা দিতেন। তারপর সামান্য সময় বসতেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় খুতবা দিতেন। খুতবা শেষ করলেই বেলাল (রা.) ইকামত দেওয়া শুরু করতেন। তিনি মুসলিমদের খুতবার সময় ইমামের নিকটবর্তী হওয়ার আদেশ দিতেন এবং চুপ থাকতে বলতেন। তিনি বলতেন, জুমার দিন খুতবার সময় যে ব্যক্তি তার পাশের ব্যক্তিকে বলবে, চুপ থাকো, সে অনর্থক কাজ করল। আর যে ব্যক্তি অনর্থক কাজ করবে তার জুমা বাতিল হয়ে যাবে (মর্যাদা ও সওয়াব নষ্ট হবে)। জুমার নামাজ শেষে তিনি স্বীয় ঘরে প্রবেশ করতেন এবং দুই রাকাত জুমার সুন্নত নামাজ আদায় করতেন। তিনি জুমার নামাজের পর চার রাকাত সুন্নত পড়ারও আদেশ দিয়েছেন।
জাদুল মাআদ থেকে মো. আবদুল মজিদ মোল্লার সংক্ষিপ্ত ভাষান্তর

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com